Governor

গভর্নরের সাহসী পদক্ষেপে ব্যাংক খাতে নতুন দিশা

গভর্নরের সাহসী পদক্ষেপে ব্যাংক খাতে নতুন দিশা

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্ণর বিধ্বস্ত ব্যাংক ও আর্থিক খাত ঢেলে সাজাতে সাহসী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। এতে এক মাসের মধ্যেই ইতিবাচক ফল দেখা যাচ্ছে এখাতে।

গত এক মাসে নতুন গভর্ণর ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন, আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, কঠোর নজরদারির মাধ্যমে বাণিজ্যভিত্তিক অর্থপাচার রোধ, মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতি সুদহার বৃদ্ধিসহ আরো কিছু কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যার ফল ইতোমধ্যেই দেখা যেতে শুরু করেছে।

শেখ হাসিনা সরকারের লুটপাট ও দুর্নীতির কারণে গত কয়েক বছর ধরেই নানামুখী সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের ব্যাংক খাত। গত দুই বছরে লুটপাট লাগামহীন হয়ে পড়ায় সংকট আরো গভীর হয়েছে। একটি বিশেষ গোষ্ঠীর মাধ্যমে ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ, ঋণের নামে ব্যাংক লুটপাট আর বিদেশে অর্থপাচার, লাগামহীন খেলাপি ঋণ, ব্যাংকে তীব্র তারল্য সংকট, ডলার ও রিজার্ভ সংকটে ব্যাংক খাতের ক্ষত আরো গভীর হয়েছে।

খাত সংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংকের যে ভূমিকা রাখার কথা ছিল, সেটিও পালন করেননি ওই সময়ের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। এতে ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকের আস্থাহীনতা বেড়েছে।

ব্যাংক খাতে এমন সংকটময় মুহূর্তে অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের দায়িত্ব নেন অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর। গত ১৩ আগস্ট সরকারের প্রজ্ঞাপন জারির পরদিন ১৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়িত্ব নেন তিনি। এরই মধ্যে তিনি এক মাস পূর্ণ করেছেন। সময় কম হলেও এই সময়ে তিনি বেশ কিছু সাহসী উদ্যোগ নিয়েছেন।

ড. আহসান এইচ মনসুরের সবচেয়ে বড় উদ্যোগ হচ্ছে, একক গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণ থেকে ব্যাংক খাতকে মুক্ত করেছেন। সব মিলিয়ে ১১টি ব্যাংকের পর্ষদ ভেঙে দিয়েছেন। সেই সঙ্গে ব্যাংক খাতের সংস্কারে আরো একগুচ্ছ উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি।

আর্থিক খাতের বিশ্লেষকরা বলছেন, এসব উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে আগামী দিনে যেমন ব্যাংক খাতে সুশাসন নিশ্চিত হবে, সেই সঙ্গে বন্ধ হবে ব্যাংক লুটপাট ও অর্থপাচার।

গত ১১ সেপ্টেম্বর ব্যাংকিং খাত সংস্কারের লক্ষ্যে একটি টাস্কফোর্স গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে আর্থিক খাত বিষয়ে অভিজ্ঞ ছয়জনকে সদস্য করা হয়েছে। টাস্কফোর্সের সমন্বয়ক হিসেবে থাকবেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ব্যাংক খাত সংস্কারে নানা পদক্ষেপ গ্রহণের পাশাপাশি শ্বেতপত্র প্রকাশ করবে এই টাস্কফোর্স।

বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, আগে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দিত সরকার। তবে এখন থেকে বিদেশে থাকা অবস্থায় মৃত্যুবরণকারী বা দুর্ঘটনায় শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশিদের ক্ষতিপূরণ বাবদ আসা রেমিট্যান্সের বিপরীতেও আড়াই শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হবে। এতে বাড়তে শুরু করেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।

বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা কমে যাওয়া এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর নজরদারির কারণে বাণিজ্যভিত্তিক অর্থপাচার উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গেছে। দায়িত্ব্ব গ্রহণের পরপরই নতুন গভর্নর ক্রলিং পেগ এক্সচেঞ্জ রেট চালু করায় ব্যাংকগুলো ডলার লেনদেনের জন্য সর্বোচ্চ ১২০ টাকা পর্যন্ত চার্জ করতে পারে। এটিও রেমিট্যান্সে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি ন্যূনতম পর্যায়ে নামিয়ে আনা হয়েছে। এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে নেওয়া এসব উদ্যোগে রিজার্ভ স্থিতিশীল হচ্ছে।

ডলার সংকট তৈরি হওয়ায় ২০২২ সালে ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে কড়াকড়ি আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একাধিক পণ্যের ওপর শতভাগ মার্জিন আরোপের পাশাপাশি ব্যাংক থেকে ঋণ সুবিধা প্রদান বন্ধ করে দেওয়া হয়। এখন পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ার ফলে তা তুলে নিয়েছে সংস্থাটি।

অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘গত ১৪-১৫ বছরে ব্যাংকিং খাতে অনেক অনিয়ম-দুর্নীতি হয়েছে। এখাতে স্থিতিশীলতা আনতে হলে বড় রকমের সংস্কার দরকার। বর্তমান গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের হাতেই এই সংস্কার সম্ভব বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।’

মিজান/

 

Source: sharenews24.com

rASHED-MAKSUD

শেয়ারবাজার উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসি

শেয়ারবাজার উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএসইসি

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের শেয়ারবাজারের উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংক ও বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

আজ বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে এক সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এমন মন্তব্য করেছেন বিএসইসির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, শেয়ারবাজারে বেশ কিছু সংস্কারের বিষয় রয়েছে। সেগুলোও কিভাবে আরও দ্রুত স্বম্পন্ন করা যায় তা নিয়েও গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে।

শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ নিয়ে কোনো আলাপ হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বিএসইসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘এই বিষয়ে কোনো আলাপ হয়নি’।

গত ০৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হলে ০৯ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পদ থেকে পদত্যাগ করেন হাসিনার আস্থাভাজন আবদুর রউফ তালুকদার।

এর পরের দিনই শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর দেশে যখন সার্বিক মূল্যস্ফীতি ১২ শতাংশ ছুঁই ছুঁই করছে, তখন ১৪ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩তম গভর্নরের দায়িত্ব পান বিশিষ্ট গবেষক আহসান এইচ মনসুর।

অন্যদিকে শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নতুন চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পান সাবেক ব্যাংকার ও বিশ্বব্যাংক গ্রুপের ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্টের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বে থাকা খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।

মামুন/

 

Source: Sharenews24.com

ezgif-3-15e2a02fde

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

ইস্টার্ন হাউজিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১৯ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৪ পয়সা। আগের অর্থবছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ৭ টাকা ৭৩ পয়সা।

ঘোষণাকৃত ডিভিডেন্ড অনুমোদনের জন্য আগামী ৩০ অক্টোবর বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) করবে কোম্পানিটি।

কোম্পানিটির রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে আগামী ৩ অক্টোবর।

তারিক/

Source: Sharenews24.com

sibl

SIBL’s ex-chairman declares to buy bank’s 18 lakh shares

Earlier in August, Bangladesh Bank dissolved the bank’s board of directors and formed a new board

Sultan Mahmood Chowdhury, sponsor and former chairman of Social Islami Bank Limited (SIBL), declared to buy the bank’s 18 lakh shares at the prevailing market price through the Dhaka Stock Exchange (DSE).

According to his announcement through the DSE, Sultan Mahmood will buy the bank’s shares within the next 30 days.

SIBL shares closed at Tk9.80 on Sunday, which was 4.85% lower than the previous session at the DSE.

As per the SIBL’s shareholding report, at the end of July, Sultan Mahmood held 1.91 crore shares of the bank, representing 1.68% of the total shares.

Earlier in August, the Bangladesh Bank dissolved the board of directors of the SIBL and formed a new five-member board. Sultan Mahmood was the chairman of the bank in 2010.

The new board has one director — Major (retd) Dr Md Rezaul Haque, the bank’s founding shareholder, and four independent directors — Maksuda Begum, a former executive director of the central bank; M Sadiqul Islam, a professor at the Department of Finance of Dhaka University; Md Morshed Alam Khandkar, a former deputy managing director of Rupali Bank; and Md Anwar Hossain, a chartered accountant.

Later, the new board elected Sadiqul Islam as chairman of the bank.

Since 2017, SIBL had been controlled by the S Alam Group, a business conglomerate with a history of alleged irregularities and corruption.

S Alam Group is alleged to have engaged in irregularities and corrupt practices within SIBL, particularly in the areas of recruitment and loan disbursement. Following the allegations, the central bank dissolved the SIBL’s board.

According to a confidential Bangladesh Bank report, SIBL concealed Tk7,936 crore in defaulted loans with the help of a central bank official.

As per the inspection report, By the end of December 2023, defaulted loans totaled Tk9,568 crore, but SIBL reported only Tk1,644 crore to the money market regulator.

The Bangladesh Bank initially concealed the true financial condition of SIBL. Later, the central bank reported that the bank’s total provisioning requirement was Tk1,370 crore, of which Tk1,306 crore had been covered, leaving a shortfall of Tk64 crore.

Its consolidated earnings per share stood at Tk0.53 at the end of the first half of this year. For the year 2023, the company paid a 5% cash dividend and a 5% stock dividend, with a consolidated net profit of Tk212 crore.

 

Source: The Business Standard

envoy_textiles_ltd

Envoy Textiles declares a 20% cash dividend for FY24

In a disclosure on Thursday, Envoy Textiles’ board of directors recommended this dividend. The company paid a 15% cash dividend for its shareholders for FY23

Envoy Textiles Ltd, recognised as the world’s first LEED-certified green denim manufacturing facility, has recommended a 20% cash dividend for its shareholders for the 2023-24 fiscal year.

In a disclosure on Thursday, Envoy Textiles’ board of directors recommended this dividend. The company paid a 15% cash dividend for its shareholders for FY23.

According to the disclosure, its earnings per share (EPS) increased by 83.59% to Tk3.58 year-on-year, which was Tk1.95 by the end of FY23.

The net profit of the company stood at Tk60.04 crore in FY24, up from Tk32.73 crore compared to the previous fiscal.

The net asset value (NAV) per share increased 35% to Tk51.93 year-on-year.

The annual general meeting (AGM) is scheduled for 2 November through a hybrid system, and to identify the shareholders, the record date has been fixed on 30 September.

The company’s share price closed at Tk47.60 on the Dhaka stock exchange on Thursday.

On Thursday, Envoy Textiles also unveiled plans to invest in a waste fabric recycling plant in Bhaluka to start commercial production by June 2025.

Kutubuddin Ahmed, founder and chairman of Envoy Textiles, told TBS that the project’s total investment is estimated at Tk23.70 crore, with 70% financed through loans and 30% through equity.

“We anticipate that the plant will be fully operational by the end of this fiscal year, which will significantly enhance our production capacity and address the increasing sustainability requirements of our clients,” Ahmed added.

Source: The Business Standard

p9_lead_infograph_walton

Walton announces highest-ever dividends as profit jumps 73%

An improved operating profit margin, much less impact of the currency devaluation helped its rebound in profitability, according to its disclosure today (4 September).

Infographics: TBS

Infographics: TBS

Walton Hi-Tech Industries is back to the game again, leaving behind two consecutive years of declining profitability. 

An improved operating profit margin, much less impact of the currency devaluation helped its rebound in profitability, according to its disclosure today (4 September).

In fiscal year 2023-24, the home-grown electronics and home appliances champion aspiring to be a global giant posted a 73.32% jump in its net profit after taxes to over Tk1,356 crore, the second highest in its history. Earlier in FY21, the company posted its record Tk1,639 crore net profit after all taxes.

Walton Hi-Tech board of directors at its meeting yesterday recommended the highest-ever 350% cash dividend for the general shareholders which translates into a cash dividend of Tk35 against each share having a face value of Tk10.

The sponsor-directors, however, will take less dividends from the company for the past fiscal year as the board recommended 200% or Tk20 per share for them.

The company was yet to disclose its annual turnover, while the disclosed net profit margin ratio suggests that the yearly revenue crossed Tk7,500 crore in FY24, up from Tk7,076 crore in the previous year.

Earlier, it registered some 5% year-on-year growth in turnover for the first nine months of the fiscal year.

Analysts, however, were anticipating a jump in revenue for the last three months of FY24 as the biggest refrigerator selling festival Eid-ul-Adha was in the middle of June.

Walton serves over two-thirds of the country’s refrigerator market while nearly half of the yearly refrigerator sales take place in the Eid-ul-Adha season.

The company yesterday said its operating profit margin at the end of the fiscal year improved to 25.02% from that of 23.46% in the previous fiscal year. It means, Walton managed to make more money at the operating level that includes production, administration and other operating activities including marketing and distribution.

Also, its finance costs declined to 6.11% of the sales, from 11.35% in the previous year, “largely due to the lower impact from the local currency devaluation against foreign currencies.”

Thanks to the comparatively slower appreciation of the dollar against the taka that helped Walton arrest its annual foreign currency losses at Tk157 crore, which surged to Tk469 crore in the previous fiscal year.

In FY23, Bangladeshi businesses had to absorb huge foreign currency losses due to the sharp and stiff rise in dollar prices as import bills were only rising at the stages of settlements of letter of credits six-seven months later.

Walton Hi-Tech’s earnings per share surged to Tk44.78 in FY24, from Tk25.84.

However, the annual net operating cash flow per share dropped to Tk56.96, from Tk111.84 as the company made increased payments to suppliers and the government exchequer.

“The payments were necessary due to higher material purchases and sustainable sales growth,” the company said in its statement, adding that the net operating cash flow was still “reflecting a strong financial performance.”

It also reported a slightly lower collection in percentage terms as it extended support to its business stakeholders for maintaining a robust distribution network in the market.

The financial statements, recommended dividends will be up for shareholders’ approval at the company’s 18th annual general meeting to be held on 29 October. The record date to identify shareholders has been fixed on 30 September.

Walton Hi-Tech Shares closed 2.76% lower at Tk709 apiece on the Dhaka Stock Exchange yesterday. The third largest company in the DSE has had a market capitalisation of over Tk22,086 crore.

Net asset value per share at the end of June stood at Tk379.30.

 

Source: The Business Standard

pano_foreign_investor_01_0

Foreign stock investors rebound after Hasina’s fall

According to data from the Dhaka Stock Exchange (DSE), during the first half of August, stock trading by foreign investors surged by 501%, reaching Tk404.82 crore

Infographic: TBS

Infographic: TBS

After years of a continued meltdown, foreign investor participation in Bangladesh’s capital market has made a visible comeback following the end of Sheikh Hasina’s 15-year rule through her ouster.

According to data from the Dhaka Stock Exchange (DSE), during the first half of August, stock trading by foreign investors surged by 501%, reaching Tk404.82 crore.

A year ago, from 1 to 15 August, foreign turnover at the country’s premier bourse was only Tk67.31 crore.

After Hasina’s fall on 5 August, both turnover and indices at the DSE increased considerably, with the benchmark index climbing by 786 points over the four trading sessions up to 11 August.

With the new interim government headed by Nobel laureate Professor Muhammad Yunus taking over, foreign investors gained a significant boost in confidence in the market, according to market stakeholders.

Significantly, foreign share trading in the first half of August has surpassed that of the entire FY24 at Tk262 crore, which was the lowest in the previous five fiscal years.

According to DSE data, turnover by foreign investors in FY19 was Tk8,091 crore, and the figure further increased to Tk9,664 crore in the next fiscal year.

And in the following fiscal years, turnover by foreign investors was on a downward trend, tumbling down to Tk2,954 crore in FY23.

Market insiders say foreign investors had largely remained “inactive” in the stock market due to forex market volatility, the regulator’s imposition of floor prices to artificially maintain share prices, and economic instability following the Russia-Ukraine war and the Covid-19 pandemic.

The floor prices tightened previous investments, leading foreign investors to withdraw capital rather than reinvest. However, recently, their participation has increased as they are now investing in fundamentally strong companies instead of selling shares.

This renewed investment significantly boosted transaction volumes in the first 15 days of August, according to market insiders.

Ahsanur Rahman, chief executive officer at BRAC EPL Stock Brokerage – a leading trading firm for foreign investors in the capital market – told The Business Standard, “There has been a significant increase in foreign investors buying shares in the capital market.”

“In August, net purchases by foreign investors have been exceptionally high. However, their share sales were much higher in previous months,” he added.

Ahsanur Rahman identified four key reasons for the sudden rise in foreign investment: increased confidence in the capital market due to the new government’s takeover, banking sector reforms, stability in the forex market, and a decline in share prices of quality companies.

“The new government has implemented positive measures in banking sector reforms, and the volatility in the dollar market has stabilized. These factors have contributed to the growing participation of foreign investors in the capital market,” he explained.

Describing the first half of August as very promising for foreign share trading, he predicted that the total foreign share trading for the month will surpass any single month in recent history.

Infographic: TBS

Infographic: TBS

Floor price was the big barrier

Ashequr Rahman, managing director of Midway Securities, told TBS, “In recent years, the floor price has been a major obstacle to attracting new investments in the capital market and has deterred foreign investors from trading shares.”

“Foreign investors typically invest with specific targets or timeframes in mind, but when they encounter floor prices that restrict trading, they lose interest, withdraw from the market, and move to the sidelines,” he explained.

Rahman also noted that significant fluctuations in the value of the dollar have caused foreign investors to shy away from the capital market, leading to more selling than buying in recent years.

“With the new government in place, investors are now seeing new opportunities and are beginning to invest again,” he added.

It is important to note that the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) had imposed the floor price to artificially maintain share prices.

Following the first Covid-19 case in the country, when the stock market hit a multi-year low, the BSEC imposed floor prices on individual stocks in March 2020, preventing their prices from falling below a certain level.

The market began to normalise and was further impacted by the onset of the Ukraine war in February 2022, which triggered a downward trend. On 28 July, 2022, the regulator reinstated the floor price restrictions.

After approximately a year and a half, the floor price for all companies except 35 was lifted on 28 January of this year. Floor prices on shares of Islami Bank and Beximco remain in place, though other companies’ restrictions have been lifted in phases.

Ashequr noted, “Foreign investors have largely stayed on the sidelines in recent years, selling shares and holding onto their funds. They now see opportunities and are increasing their investments, believing that blue-chip companies offer good returns.”

Regarding capital market activity, he added, “Many investors have been unable to send money abroad due to the dollar crisis. With the new government in place, confidence is returning, leading to reinvestment.”

He expressed the hope that if the country’s economic situation stabilises and the dollar market remains steady, foreign investment in the capital market will increase.

 

Source: The Business Standard

p9_weekly-market-29-august

Stocks edge up as regulatory actions restore investor sentiment

Due to an additional public holiday, last week was shortened to four trading sessions instead of the usual five

Infographic: TBS

Infographic: TBS

Stocks closed last week in positive territory after two consecutive weeks of losses, with investor sentiment rebounding due to the new commission’s strict measures against market misconduct.

Due to an additional public holiday, last week was shortened to four trading sessions instead of the usual five.

The benchmark index DSEX of the Dhaka Stock Exchange (DSE) edged up by 104 points to reach the 5,800 mark after two weeks, while the blue-chip index DS30 gained 34 points to close at 2,124.

The Chittagong Stock Exchange (CSE) also ended the week in positive territory, with the all-share price index CASPI rising by 0.86% to reach 16,520 points and the general index CSCX increasing by 0.90% to 9,954 points.

EBL Securities said in its weekly market review, the capital market of the country showed signs of recovery, with the benchmark index of the Dhaka bourse crossing the 5,800 mark again after two weeks as buyers continued their dominance across the trading floor owing to a slight rebound in investor sentiment, while some recent reformation attempts taken by the stock market regulator also worked as a catalyst to restore some investor confidence.

Buyers remained on the dominant side as opportunistic investors sought to take positions in particular scrips, which they deemed lucrative at the prevailing price levels, it added.

Stockbrokers said that the expectation for an interference-free and fair trading environment energised an increasing number of investors following the political and regulatory regime change earlier this month.

Under the previous chairman Shibli Rubayat-Ul Islam, the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) was known for its attempts to control prices through floor limits or restrictions on daily declines whenever it feared a market correction.

According to market participants, this unprecedented frequency of market interference undermined the core nature of the stock market, and investors hope such a regulatory regime does not return to Bangladesh.

The new commission, led by Chairman Khondoker Rashed Maqsood, has withdrawn the floor price restrictions except for Islami Bank and Beximco Limited, and lifted the lower circuit breaker limit of 3% imposed by the previous commission.

Additionally, the new commission has warned of punitive actions against those who fail to pay dividends on time.

Investor participation in the market also increased by 27% to Tk792 crore compared to the previous week at the DSE. Among the traded stocks, 293 advanced, 86 declined, and 18 remained unchanged.

On the DSE, the banking sector had the highest turnover, contributing 24.5% of the total amount. It was followed by the pharmaceutical sector, which contributed 15.7%, and the food sector, which contributed 12.7%.

BAT Bangladesh topped the DSE turnover list, followed by Olympic Industries and Grameenphone. Investors received the highest returns from the insurance, engineering, and textile sectors.

Specifically, the insurance sector provided a return of 10.25%, the engineering sector delivered a return of 9.21%, and the textile sector offered a return of 5.74%.

Among the top ten gainers, six were insurance firms, indicating strong buying interest in these stocks. However, Khan Brothers PP Woven Bag, a loss-making company, topped the gainers’ list with its share price jumping by 29% to reach Tk104.2, followed by National Life Insurance and Pragati Insurance.

Sonali Paper performed the worst last week, with its share price dropping by around 14%, followed by Shahjibazar Power and Khulna Power.

 

Source: The Business Standard

ali-akbar

Former judge Ali Akbar appointed BSEC commissioner

The Financial Institutions Division (FID) issued a notification today (28 August) appointing him as a commissioner with a four-year term

Former senior district and sessions judge Md Ali Akbar has been appointed as a commissioner of the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) for a four-year term. 

His salary and benefits will be determined by his employment contract with the government, according to a notification issued by the Financial Institutions Division (FID) today (28 August).

The BSEC, which has a five-member commission, requires a quorum of at least three commissioners (including the chairman) to conduct meetings.

However, after the ouster of Sheikh Hasina, the BSEC was left without a quorum as the chairman, Shibli Rubayat-Ul Islam, and two commissioners, Dr Shaikh Shamsuddin Ahmed and Dr Rubana Islam, resigned.

Although Khondoker Rashed Maqsood was appointed as the new chairman on 18 August, the commission still couldn’t hold meetings due to the lack of a quorum.

With the appointment of Ali Akbar, the BSEC now has three active commissioners – ATM Tariquzzaman, Md Mohsin Chowdhury, and Md Ali Akbar – allowing it to resume its operations.

Regulatory officials claim that the commission was unable to make any policy decisions due to the quorum crisis during this period. As a result, the commission could not hold any meetings after Shibli Rubayat-Ul Islam resigned, leading to many significant issues being left unresolved, which now require attention through a commission meeting.

Shibli Rubayat-Ul Islam, an active member of the pro-Awami League Blue Panel at Dhaka University, ended his premature tenure as the chairman of the BSEC just five days after the fall of the Sheikh Hasina-led government.

Shibli, who joined the commission in May 2020, faces numerous allegations, including resorting to autocratic practices, facilitating market manipulators, and approving companies with poor fundamentals to raise funds from general investors.

The banking and insurance professor was reappointed on 28 April this year for a second four-year term but resigned on 10 August, just four months after his reappointment.

Previously, Md Ziaul Haque Khandker was forced to step down without completing his tenure as BSEC chairman following the stock market crash in 2010.

Source: The Business Standarda

1678903350-df1c67ab5e9007cc191af01d0db5d1d4

এসএমই প্লাটফর্মের বৈষম্য দূর করতে বিএসইসিতে চিঠি

এসএমই প্লাটফর্মের বৈষম্য দূর করতে বিএসইসিতে চিঠি

নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের শেয়ারবাজারে স্বল্প মূলধনী কোম্পানিগুলোর মার্কেট এসএমই প্লাটফর্মের বৈষম্য দূর করার দাবি তুলেছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা। এ দাবির প্রেক্ষিতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (বিএসইসি) চিঠি দিয়েছে তারা।

মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিএসইসি চেয়ারম্যান বরাবর পাঠানো এ সংক্রান্ত একটি চিঠি গ্রহণ করেছে কমিশন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমরা এসএমই মার্কেটের বিনিয়োগকারী বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন শেয়ারে বিনিয়োগ করে থাকি। আমরা আমাদের পরিচিত অনেক বিনিয়োগকারীর সঙ্গে কথা বলে এসএমই প্লাটফর্মের বিষয়ে কিছু বৈষম্যর লক্ষ্য করছি। এই বৈষম্য দূরীকরণে এসএমই প্লাটফর্মের শেয়ার সম্পর্কে কিছু দাবি আপনার নিকট পেশ করছি।

দাবিগুলো হলো -১, এসএমই মার্কেটের সার্কিট ব্রেকার মূল মার্কেটের সার্কিট ব্রেকার এর মতো করতে হবে। এটা না হলে এসএমই প্লাটফর্মের শেয়ার বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।

২. সব ধরনের বিনিযোগকারীতে এসএমই মার্কেটের শেয়ার কেনার সুযোগ দিতে। ৩০ লক্ষ টাকা না থাকলে বা প্রান্তিক শেষে কোয়ালিফাইড না হলে এসএমই কেনা যাবে না, এই বাধ্যবাধকতা তুলে দিতে হবে।

৩.যে সকল কোম্পানি নির্দিষ্ট বা নির্ধারিত সময়ের পরেও ডিভিডেন্ট বিতরণ করেনি, তাদেরকে কঠিন শাস্তির আমায় আনতে হবে।

৪. যে সকল ম্যানেজমেন্টের অধীনে কোম্পানি সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশনের কমপ্লায়েন্স পরিচালন করতে ব্যর্থ হয়েছে, সেই সকল কোম্পানির চেয়ারম্যান ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং কোম্পানি সচিবকে পরিবর্তন করে যোগ্য লোক নিয়োগ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

৫. সাধারণ শেয়ার হোল্ডারদের মধ্যে থেকে স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগ দিতে হবে।

৬. যে সকল কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন মূল মার্কেটের কোম্পানির পরিশোধিত মূলধনের সমান, তাদেরকে সরাসরি মূল মার্কেটে ট্রেড করার অবস্থা করতে হবে।

৭. সে সকল এসএমই মার্কেটের শেয়ার পরপর তিন বছর ১০% নগদ ডিভিডেন্ট দিয়েছে, সেগুলোকে মূল মার্কেট আনতে হবে।

৮. এসএমই মার্টেরর শেয়ার লোনের আওতায় থাকলে ব্রোকারেজ হাউস এবং মার্চেন্ট ব্যাংক মূল মার্কেটের শেয়ার এর মত এসএমই শেয়ারেও লোন প্রোভাইড করতে হবে।

৯. ওটিসি মার্কেট থেকে কোন শেয়ার এসএমই মার্কেটে আসার পর তারা যদি সব ধরনের কমপ্লায়েন্স মেইনটেইন করে, তাহলে ওইসব কোম্পানিকে মূল মার্কেটে ট্রেড করার সুযোগ করে দিতে হবে।

১০. এসএমই প্লাটফর্মের সকল শেয়ারকে মূল মার্কেটের মতো প্রতি প্রান্তিক শেষে অথবা প্রতি ৬ মাস অন্তর বাধ্যতামূলক আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করতে হবে।

১১. এসএমই মার্কেটের যে সকল কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন কম আছে, তারা যদি মনে করে পরিশোধিত মূলধন বাড়াবে ব্যবসার স্বার্থে, ওইসব কোম্পানিকে শর্ত সাপেক্ষে সেই সুযোগ করে দিতে হবে

১২. প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে শেয়ার বিক্রি করে পেইড বাড়ানো কোম্পানিকে এসএমই মার্কেটে তালিকাভুক্ত করা যাবে না।

১৩. যে সকল কোম্পানি সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সারে কমিশনের সকল ধরনের কমপ্লায়েন্স মেইনটেইন করেছে, তাদেরকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মূল মার্কেটে ট্রেড করার ব্যবস্থা করতে হবে।

এস/

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ