dhaka_stock_exchange_limited

আজ ঘুরে দাঁড়াতে পারে দেশের শেয়ারবাজার

বুধবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে দেশের শেয়ারবাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক : দীর্ঘদিন যাবত শেয়ারবাজারে মন্দাভাব বিরাজ করছে। চলতি সপ্তাহে মন্দাভাব আরও গভীরতর হয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৪ পয়েন্টের বেশি। এদিন শেয়ারবাজারে যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।

দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার পতনের ধাক্কা আরও বড় হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ২০ পয়েন্টের বেশি। পতনের ধাক্কায় এদিন তালিকাভুক্ত ৪১২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ১৭টি প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের দর। পতনের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর বেশিরভাই শেষ বেলায় ক্রেতা সংকটে ভুগেতে দেখা গেছে।

আজ সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে বাজারে ইতিবাচক ধারা দেখা গেলেও দিনের মধ্যভাগে ফের নেতিবাচক প্রবণতা ভর করে। আজও যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে দেড়গুণ বেশি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। আর সূচক কমেছে সাড়ে ৬ পয়েন্টের বেশি। তবে শেষ দিকে সেল প্রেসারের চেয়ে বাই প্রেসার কিছুটা বেশি দেখা গেছে। যার ফলে পতনের ঝাঁজ কিছুটা কমেছে। আজ ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমে গেছে।

বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ডিএসইর প্রধান সূচক বর্তমানে ৬২০২.৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আজ পতন ১০ পয়েন্টে ওঠার পর সেল প্রেসার অনেক কমে যায়। অর্থাৎ সেই সময়ে শেয়ারের যে দাম চলছিল, সেই দামে বিক্রেতারা শেয়ার ছাড়তে রাজি ছিল না। ফলে শেষ বেলায় সূচকের পতন কমে ৬ পয়েন্টের কিছু বেশিতে দাঁড়ায়। যা আগামীকাল (বুধবার) বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ বলে তাঁরা মনে করেন।

তাঁরা বলছেন, আজ লেনদেন হঠাৎ করে তিনশ কোটির নিচে নেমে গেছে। এর আগে গত ২৮ মার্চ, ২০২৩ তারিখে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল সর্বনিম্ন ২৭২ কোটি টাকা। যা পরেরদিনই বাজার ঘুরে গিয়েছিল। এরপর ১৭ আগস্ট ডিএসইর লেনদেনে ২৯২ কোটি টাকায় নেমে গিয়েছিল। তারপরের দিনও বাজার উঠে গিয়েছিল। এসব বিবেচনায় আগামীকাল বাজার কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে বলে বাজার বিশ্লেষকরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা বলছেন, আগামীকাল বাজারের কিছুটা সাপোর্ট রয়েছে ৬১৯৬ পয়েন্টে। আর বড় সাপোর্ট রয়েছে ৬১৯০ পয়েন্টে।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Richard

Richard Rozario to become an uncontested director at Dhaka bourse

Richard D’ Rozario, the managing director of Global Securities Ltd, is poised to become a shareholder director on the board of the Dhaka Stock Exchange (DSE), as no other nominations have been submitted.

He is slated to replace Md Siddiqur Rahman, the chairman of Sterling Stocks and Securities Limited and the current director of DSE.

Rozario will secure his position on the board uncontested, as primary shareholders have expressed their preference for him, dissuading others from contesting.

The formalisation of Rozario’s directorship is expected to occur during the upcoming annual general meeting (AGM) of the DSE, scheduled for 21 December.

As per the demutualisation scheme of DSE, four directors are to be elected from among the owners of primary shareholder brokerage firms.

For the election of a director, DSE has formed a three-member selection committee.

Retired High Court Judge Md Abdus Samad was chosen as the chairman to conduct the election, with Dewan Azizur Rahman and Mohammad A Hafiz representing DSE shareholders as committee members.

The election date was declared as 8 November, and the time frame for submission and withdrawal of nomination forms was set between 21-26 November.

Rozario, being the sole candidate to collect and submit the nomination form within the stipulated time frame, emerged as the uncontested nominee for the directorial position.

Given the absence of other contenders, no further votes will be accepted for the candidacy of Richard D’ Rozario.

 

Source: The Business Standard

BSEC- (1)

ব্লক মার্কেটে লেনদেনে আসছে নতুন নির্দেশনা

ব্লক মার্কেটে লেনদেনে আসছে নতুন নির্দেশনা আসছে

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ব্লকে লেনদেনের ক্ষেত্রে নতুন নির্দেশনা নিয়ে ভাবছেন।

বিএসইসি’র একটি সূত্র জানিয়েছে, স্বল্প মূলধনী বিনিয়োগকারীদের কথা চিন্তা করেই বিএসইসি নতুন এই নির্দেশনাটির কথা ভাবছে।

এই নির্দেশনায় যে সকল বিনিয়োগকারী ২ থেকে ৩ লাখ টাকার শেয়ার নিয়ে ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে, ওই সকল বিনিয়োগকারী দুই তিন লাখ টাকার শেয়ার ব্লকে লেনদেন করতে পারবেন।

এছাড়াও ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার বা দরপতনের সর্বনিম্ন সীমা ১ শতাংশের বেশি আরোপের বিষয়ে বাজারে যে গুঞ্জন রয়েছে, তা সঠিক নয়। অর্থাৎ ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের বিষয়ে এখনও স্থির অবস্থানে রয়েছে বিএসইসি।

বিএসইসির বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী শেয়ারবাজারের ব্লকে লেনদেনের ক্ষেত্রে ন্যূনতম পাঁচ লাখ টাকার শেয়ার হাতবদল করতে হয়।

তবে ব্লক মার্কেটে লেনদেন বাড়াতে এই শর্ত শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই বিষয়ে বিএসইসি শিগগির আদেশ জারি করতে পারে বলে জানা গেছে। শেয়ারনিউজ, ২৬ নভেম্বর ২০২৩

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ 

Z-categoryy

এপ্রিল-২০২৪ থেকে ফের কার্যকর হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নির্দেশনা

এপ্রিলে থেকে ফের কার্যকর হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি যদি ডিভিডেন্ড দিতে না পারে তাহলে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে চলে যায়।

কিন্তু করোনা মহামারির সময়ে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এই নির্দেশনাটি স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সেই সময়ে ‘জেড’ ক্যাটাগরির বিষয়ে বিএসইসি নতুন নির্দেশনা করে একটি নির্দেশনা জারি করে।

ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর ২ বছর যদি কোনো কোম্পানি ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে না পারে, তারপর ওই কোম্পানি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাবে না। ওই কোম্পানির শেয়ার আগের ক্যাটাগরিতেই লেনদেন হবে।

করোনা মহামারির সময়ে জারিকৃত ওই নির্দেশনা শেষ হচ্ছে আগামী এপ্রিলে। যে কারণে আগামী এপ্রিল থেকে কোনো কোম্পানি ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হলে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হবে।

এই বিষয়ে বিএসইসির এক কর্মকর্তা শেয়ারনিউজকে বলেন, করোনা মহামারির মন্দায় বিনিয়োগকারীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্থ না হয়, সেজন্য আগের নির্দেশনাটি স্থগিত করে নতুন নির্দেশনাটি জারি কর হয়েছিল। যা এখনও বলবত আছে।

তিনি জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ওই নির্দেশনার কার্যকারিতা শেষ হয়ে যাবে। ফলে এপ্রিল থেকে আগের নির্দেশনাটি কার্যকর হবে।

তবে বিএসইসি যদি এপ্রিলের আগে এই বিষয়ে অন্য কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, তাহলে সেই মোতবেক ‘জেড’ ক্যাটাগরির শেয়ারের অবস্থান নির্ধারিত হবে।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

dhaka_stock_exchange_limited

Data centre aims to enhance DSE trading efficiency

The Dhaka Stock Exchange (DSE) has inaugurated a state-of-the-art data centre, aiming to enhance the efficiency of daily share transactions. 

This newly established data centre comprises 106 racks and is classified as a Rated-3 facility, boasting multiple pathways to ensure continuous operation of power, cooling, and other essential systems without any disruption.

Trading operations from the new data centre at DSE Tower in Nikunja, Dhaka, commenced on 12 November, marking a significant milestone for the country’s premier bourse.

The introduction of this advanced data centre underscores DSE’s commitment to providing investors and stakeholders with a highly reliable and modern trading platform.

Present at the initiation of transactions through the new data centre were DSE Chairman Professor Hafiz Md Hasan Babu, Director Rubaba Dowla, Managing Director ATM Tariquzzaman, and other key figures.

Hasan Babu emphasised that the data centre complies with international standards, creating a secure environment equipped with cutting-edge technology.

He stated that this launch represents a substantial step towards the digitisation of DSE.

ATM Tariquzzaman noted that the new data centre marks another milestone for DSE, providing access to modern technology and enhancing the security of its trading platform.

He anticipates that this development will lead to increased transaction dynamics, fostering the growth of a more advanced and modern capital market in the future.

The establishment of the data centre infrastructure was made possible with the technical support of a consortium led by Oneworld Infotech (Ctrls, NDE, and Oneworld). DSE’s technology partners Nasdaq and FlexTrade also played a crucial role by providing technical support for application migration.

 

Source: The Business Standard

ipo-india

বিশেষ সুবিধা নিয়ে শেয়ারবাজারে আসছে এনআরবি ব্যাংক ও প্রোটেক্টিভ লাইফ ইন্সুরেন্স

বিশেষ সুবিধা নিয়ে শেয়ারবাজারে আসছে এনআরবি ব্যাংক ও প্রোটেক্টিভ লাইফ ইন্সুরেন্স

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এনআরবি ব্যাংক এবং প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্সকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) নিয়ে অগ্রসর হওয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা দিয়েছে।

উভয় কোম্পানিই তাদের আইপিও প্রস্তাব দেওয়ার আগের দুই বছরে শেয়ার ইস্যু করে পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধি করেছে। যা পাবলিক ইস্যু বিধিগুলির স্পষ্ট লঙ্ঘন। যেখানে বলা হয়েছে, কোনও কোম্পানি যদি আগের দুই বছরের মধ্যে নতুন শেয়ার ইস্যু করে তার পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধি করে, তাহলে আইপিওর জন্য আবেদন করতে পারবে না।

এই বিচ্যুতির বিপরীতে কমিশন কোম্পানি দুটির ক্ষেত্রে একটি শর্ত আরোপ করেছে। সেটি হলো আইপিও আবেদন জমা দেওয়ার আগে দুই বছরের মধ্যে ইস্যু করা শেয়ারগুলি স্টক এক্সচেঞ্জে প্রথম ট্রেডিং দিন থেকে তিন বছরের লক-ইন থাকবে।

বিএসইসি ইতিমধ্যেই এনআরবি ব্যাংকের আইপিও অনুমোদন করেছে। আর প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফের আবেদন বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

এনআরবি ব্যাংক ২০২১ সালের জুনে রাইট শেয়ার ইস্যু করার মাধ্যমে ৭৭ কোটি ৭৬ লাখ টাকা সংগ্রহ করেছে। যেখানে প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স আগের বছরের ডিসেম্বরে ৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা নগদ জমা করে শেয়ার ইস্যু করেছে।

এনআরবি ব্যাংক

চতুর্থ প্রজন্মের বেসরকারি খাতের প্রতিষ্ঠান এনআরবি ব্যাংক। কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য বিএসইসি থেকে অনুমোদন পেয়েছে।

ব্যাংকটি অভিহিত মূল্য আইপিওর মাধ্যমে ১০ কোটি সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে।

প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স

প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ ইন্সুরেন্স অভিহিত মূল্যে আইপিওর মাধ্যমে ১৫ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য আবেদন করেছে। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করবে কোম্পানিটি। প্রতিষ্ঠানটি আইপিও প্রসপেক্টাসে বলেছে, ১৫ কোটি টাকার মধ্যে এটি সরকারী ট্রেজারি বন্ড এবং ফিক্সড ডিপোজিট রসিদ সহ শেয়ারবাজারে ১৩ কোটি ৯৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করবে।

এছাড়াও, কোম্পানিটি তার কর্মীদের ২২ লাখ ৫০ হাজার সাধারণ শেয়ার ইস্যু করবে, যা বিএসইসি ইতিমধ্যে অনুমোদন করেছে। পাবলিক ইস্যু বিধি অনুসারে শেয়ারগুলি লক করা থাকবে।

প্রসপেক্টাস অনুসারে, ২০২২ সালের শেষে কোম্পানির জীবন বীমা তহবিল ২০২১ সালে ৬ কোটি ৬১ লাখ টাকা থেকে ৭৬ শতাংশ বেড়ে ১১ কোটি ৬৪ লাখ টাকায় হয়েছে।

কোম্পানির মোট সম্পদ আগের বছরের ২৯ কোটি ৫৩ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ৩৭ কোটি ৫৩ লাখ টাকায় হয়েছে। যেখানে ২০২২ সালে ৩১ শতাংশ কমে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকায় হয়েছে।

কোম্পানিটির নেট প্রিমিয়াম আগের বছরের ৪০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা থেকে বেড়ে ৪৬ কোটি ৭১ লাখ টাকায় হয়েছে।

২০২২ সালের শেষে কোম্পানিটি ২৪ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তি করেছিল। যা ২০২১ সালে ২৩ কোটি ৩৬ লাখ থেকে বেড়েছে।

 

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Confidence-cement

কনফিডেন্স সিমেন্টের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

কনফিডেন্স সিমেন্টের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের অর্থবছরে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

সমাপ্ত অর্থবছরে শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ৮৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭১ টাকা ৭৪ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

আগামী ৩০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এরজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Garmentsss

পোশাক রপ্তানি বেড়েছে কানাডায়

পোশাক রপ্তানি কমেছে যুক্তরাষ্ট্রে, বেড়েছে কানাডায়

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রে সম্প্রতি রপ্তানি কমেছে। মার্কিন বাজারে শিগগিরই রপ্তানি বাড়বে বলে আশাবাদী নন পোশাক খাতের রপ্তানিকারকরা।

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত গত চার মাসে যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানি আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ৩.০৫ শতাংশ কম। এই সময় মোট ২৫৭ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি হয় দেশটিতে। এই চিত্রের বিপরীতে কানাডায় রপ্তানি বেড়েছে প্রায় ১৭ শতাংশ। জোটগত প্রধান বাজার ইউরোপীয় ইউনিয়নে রপ্তানি বেড়েছে ৪ শতাংশের মতো।

প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সময়ে অপ্রচলিত বাজারেও রপ্তানি বেড়েছে। চীন, জাপান, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের মতো অপ্রচলিত বাজারে গত চার মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৬ শতাংশের মতো। রপ্তানির পরিমাণ ১ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা হিসেবে নীতি সুদহার বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ। এই কারণে চাহিদা কমে এসেছে সেখানে। বিশেষ করে আমদানি করা পণ্যের চাহিদা অনেক কম। এ ছাড়া যু্ক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতির প্রয়োগের প্রভাবও থাকতে পারে বলে মনে করেন তারা।

এর আগে গত ২৩ সেপ্টেম্বর মার্কিন ভিসা নীতির প্রয়োগ কার্যকর হয়। এরও চার মাস আগে গত ২৪ মে বাংলাদেশের জন্য নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি জে ব্লিংকেন।

গবেষণা সংস্থা সানেমের নির্বাহী পরিচালক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক সেলিম রায়হান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, রপ্তানি কমে যাওয়ার পেছনে ভিসা নীতির প্রভাব থাকতে পারে। কারণ ব্র্যান্ড-ক্রেতারা কোনো ঘটনার দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব বিবেচনা করে। তাদের সতর্কতা থেকে রপ্তানি কমে থাকতে পারে।

তিনি বলেন, তবে ভোক্তা চাহিদা নিয়ন্ত্রণে নীতি সুদহার বাড়ানোর কারণে যে যুক্তরাষ্ট্রের আমদানি কমেছে, সে কথা সুস্পষ্ট করে বলা যায়।

বিজিএমইএর সহ-সভাপতি ও ক্ল্যাসিক গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শহিদ উল্লাহ আজিম বলেন, রপ্তানি কমে যাওয়ার পাশাপাশি নতুন রপ্তানি আদেশও কমছে। প্রতিটি আদেশে পণ্যের পরিমাণও কমছে। এখন সেটিই বড় উদ্বেগের।

একক দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় রপ্তানি বাজার। দুই বছর আগে মোট পোশাক রপ্তানি আয়ের ২২ শতাংশ ছিল যুক্তরাষ্ট্র থেকে। গত অক্টোবর পর্যন্ত এই হার ১৮ শতাংশের কম। গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল প্রায় ২০ শতাংশ।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

363424586_668391665319733_1442895278406038440_n (1)

Islami Bank’s Tk256cr shares traded at DSE on Wednesday

The shares of Islami Bank Bangladesh, the largest private sector lender in the country, worth Tk256 crore were traded at the Dhaka Stock Exchange (DSE) through the block market on Wednesday.

Fuelled by the large block trade, the DSE’s overall turnover soared by over 89% to Tk645 crore, marking a significant increase from the previous trading session.

Islami Bank share transactions contributed around 40% to the total DSE turnover.

According to the DSE website, a total of 7.87 crore shares were traded at Tk32.6 each.

On Wednesday, the benchmark index of the DSE managed to stay afloat in green territory for two consecutive sessions owing to investors’ continued chase for particular issues that they perceived as lucrative, along with marginal price appreciation in selective large-cap scrips.

The DSEX, the broad index of the DSE, advanced by 8.4 points and settled at 6,258.

EBL Securities, in its daily market commentary, said the market remained upbeat for the majority of today’s session, as buyers were slightly in a more dominant position than sellers since investors continued to take positions in sector-specific issues surrounding the ongoing corporate earnings declarations for the recently ended quarter.

However, overall investment appetite remained subdued due to a bleak macroeconomic environment and mounting political tensions ahead of the national election, according to the report.

 

Source: The Business Standard

Dividend-EPS (1)

আজ আসছে ৭০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস

আজ আসছে ৭০ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৭০ কোম্পানির বোর্ড সভা আজ মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ কোম্পানিগুলোর শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ও ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে। ডিএসই ও লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে- খান ব্রাদার্স, জাহিন টেক্স, ফু-ওয়াং সিরামিক, অ্যাম্বি ফার্মা, এস্কয়ার নিট, ডেল্টা স্পিনিং, বসুন্ধরা পেপার, আইটিসি, সাভার রিফেক্সটরিজ, অলিম্পিক অ্যাক্সেসরিজ, ইন্দো-বাংলা ফার্মা, ওয়াটা কেমিক্যাল, জিবিবি পাওয়ার, তশরিফা ইন্ডাষ্ট্রিজ, নাভানা ফার্মা, ডরিন পাওয়ার, বারাকা পাওয়ার, বারাকা পতেঙ্গা পাওয়ার, আরডি ফুড, গোল্ডেন হার্ভেস্ট, মুন্নু এগ্রো, মুন্নু ফেব্রিক্স, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলস, বিডি অটোকারস, মোজাফ্ফর হোসেন স্পিনিং, ইফাদ অটোস, ডেসকো, শাহাজীবাজার পাওয়ার, তিতাস গ্যাস, অ্যাপেক্স স্পিনিং, অ্যাপেক্স ফুড, কাশেম ইন্ডাষ্ট্রিজ, ই-জেনারেশন, সায়হাম টেক্স, সায়হাম কটন, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, শাশা ডেনিম, মনোস্পুল পেপার, জেনারেশন নেক্সট, স্টাইলক্রাপট, মেট্রো স্পিনিং, কেএন্ডকিউ, ন্যাশনাল ফিড মিল, স্কয়ার ফার্মা, স্কয়ার টেক্সটাইল, পেপার প্রসেসিং, জেনেক্স ইনফোসিস, ইনডেক্স এগ্রো, দেশ গার্টেন্টস, রানার অটো, অ্যাপেক্স ট্যানারি, হাওয়েল টেক্সটাইল, দেশবন্ধু পলিমার, ডেফোডিল কম্পিউটার্স, এডভেন্ট ফার্মা, খুলনা পাওয়ার, মেঘনা সিমেন্ট, ওরিয়ন ইনফিউশন, ওরিয়ন ফার্মা, ফার কেমিক্যাল, এমএল ডাইং, আরএন স্পিনিং, পিডিএল, জিকিউ বলপেন, সাফকো স্পিনিং, দেশ গার্টেন্টস, ফার্মা এইড, গোল্ডেন সন, ফরচুন সুজ ও নাভানা সিএনজি লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে খান ব্রাদার্স, জাহিন টেক্স ও ফু-ওয়াং সিরামিক ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ডিভিডেন্ড ঘোষণা করবে।

বাকি ৬৭টি কোম্পানি চলতি অর্থবছরের (জুলাই-সেপ্টেম্বর ‘২৩) প্রান্তিকের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করবে।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ