share-up5

চলতি সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে ৩৯ কোম্পানির এজিএম

চলতি সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে ৩৯ কোম্পানির এজিএম

নিজস্ব প্রতিবেদক : পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৯ কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) চলতি সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে-

অগ্নি সিস্টেমস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৯ ডিসেম্বর দুপুর সাড়ে ৩টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪.৭৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

আনলিমা ইয়ার্ন ডাইং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

বসুন্ধরা পেপার: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

বিডিকম অনলাইন: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

ক্রাউন সিমেন্ট: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর বিকাল ৩টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ২০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

বাংলাদেশ সার্ভিসেস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৯ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় ইন্টারকন্টিনেন্টাল, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

বেঙ্গল বিস্কুট: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

দুলামিয়া কটন স্পিনিং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

ফার ক্যামিক্যাল: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনোডিভিডেন্ড দেবে না।

ফু-ওয়াং ফুড: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৯ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ০.৫০ শতাংশ অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড দিয়েছিল। যা চূড়ান্ত ডিভিডেন্ড হিসেবে বিবেচিত হবে।

জেমিনী সী ফুড: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৪ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ২০ শতাংশ ক্যাশ ও ১০০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দেবে।

গ্লোবাল হেভি কেমিক্যালস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

ইনফর্মেশন সার্ভিসেস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে ।

আইটি কনসালটেন্টস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০ টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

জেএমআই সিরিঞ্জস্ ও মেডিকেল: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২১ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে ।

কে এন্ড কিউ: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৯ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

লিবরা ইনফিউশন: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২১ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ (স্বাধারণ বিনিয়োগকারীদের) ক্যাশ এবং ৫০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দেবে।

মালেক স্পিনিং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

মেট্রো স্পিনিং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১1টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

এম.এল ডাইং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ২ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

মীর আক্তার: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১২ দশমিক ৫০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

এমজেএল বিডি: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

ন্যাশনাল ব্যাংক: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

ন্যাশনাল টি: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৬০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

অলিম্পিক এক্সেসরিজ: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

আর. এন. স্পিনিং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

স্কয়ার টেক্সটাইল: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৪ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

রহিম টেক্সটাইল: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল ৩টা ৪৫ মিনিটে ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

একমি ল্যাবরেটরিজ: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৩৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

পেনিনসুলা চিটাগং: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৮ ডিসেম্বর সকাল ১১ টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

রানার অটোমোবাইলস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

রংপুর ডেইরী: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

শমরিতা হসপিটাল: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ১৯ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড দেবে।

শাশা ডেনিম: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন, ২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

সোনালী পেপার: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৪০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

স্টাইলক্রাফট: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ১ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি ৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড দেবে।

উসমানিয়া গ্লাস: কোম্পানিটির এজিএম আগামী ২০ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ জুন,২০২৩ তারিখের সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটি কোনো ডিভিডেন্ড দেবে না।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

BSEC-Chairman

মিউচুয়াল ফান্ড যত শক্তিশালী হবে, শেয়ারবাজার তত এগোবে

মিউচুয়াল ফান্ড যত শক্তিশালী হবে, শেয়ারবাজার তত এগোবে

নিজস্ব প্রতিবেদক : ‘মিউচুয়াল ফান্ড আমাদের শেয়ারবাজারের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। মিউচুয়াল ফান্ড খাতকে যত শক্তিশালী করা যাবে, দেশের শেয়ারবাজার ততটাই শক্তিশালী হবে। মিউচুয়াল ফান্ড খাতের উন্নয়নে নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বিএসইসি সব রকমের চেষ্টা করে যাচ্ছে, আপনারাও আপনাদের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা অব্যাহত রাখুন’-মিউচুয়াল ফান্ড সংশ্লিষ্টদের স্বাগত জানিয়ে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।

আজ বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) বিএসইসির জাতীয় শুদ্ধাচার কৌশল সংক্রান্ত কর্মপরিকল্পনার অংশ হিসেবে ‘Regulatory oversieght and governance of Mutual funds in Bangladesh’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিএসইসি’র নির্বাহী পরিচালক জনাব মোহাম্মদ রেজাউল করিম। এছাড়াও বিএসইসি’র কমিশনার ড. মিজানুর রহমান কর্মশালায় মূল বক্তব্য প্রদান করেন।

কর্মশালায় মূল বক্তব্যে বিএসইসি’র কমিশনার ড. মিজানুর রহমান দেশের শেয়ারবাজারে বিদ্যমান মিউচ্যুয়াল ফান্ডসমূহ এবং এই খাতের সাথে সংশ্লিষ্ট নীতি সংক্রান্ত ইস্যুগুলো এবং এই খাতের বিদ্যমান চ্যালেঞ্জগুলো ও সমাধান নিয়ে আলোচনা করেন। দেশে মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতের সম্প্রসারণের জন্য আগামীতে সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং বিধিবিধান ও নীতি সংশ্লিষ্ট পুনর্গঠনে কমিশন কাজ করছে বলে জানান তিনি। এছাড়াও এই খাতে রেগুলেটরি অ্যাকশনগুলোর ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি সমন্বিত উদ্যোগে কাজ করবে বলে উপস্থিত সকলকে আশ্বস্ত করেন তিনি।

স্বাগত বক্তব্যে বিএসইসি’র নির্বাহী পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বাংলাদেশের মিউচ্যুয়াল ফান্ড ইন্ড্রাস্ট্রির উন্নয়নের জন্য এই খাতে সুশাসন নিশ্চিতে সকল অংশীজনদের একসাথে কাজ করার উপর জোর দেন। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অর্থনীতি, পুঁজিবাজার এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মিউচ্যুয়াল ফান্ড গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। মিউচ্যুয়াল ফান্ড খাতে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন নিশ্চিত করে বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করতে পারলে এবং এ খাতে বিনিয়োগে আগ্রহী করতে পারলে, এই খাতকে বহুগুণে বৃদ্ধি করা সম্ভব বলে জানান তিনি। দেশের অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারকে দৃঢ় ও শক্তিশালী অবস্থানে দেখতে চাইলে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি করা প্রয়োজন এবং এ ক্ষেত্রে মিউচ্যুয়াল ফান্ড বড় ভূমিকা রাখতে সক্ষম বলে মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশের মিউচুয়াল ফান্ড খাতের অংশীজনদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় দেশের অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, ফান্ড ম্যানেজার, ট্রাস্টি ও কাস্টডিয়ান কোম্পানিগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

এসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডসের (এএএমসিএমএফ) প্রেসিডেন্ট ড. হাসান ইমাম, ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও এইচএফ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফায়েকুজ্জামান, এএএমসিএমএফ এর সহসভাপতি ওয়াকার আহমেদ চৌধুরী, এএএমসিএমএফ এর সেক্রেটারি জেনারেল অরুনাংশু দত্তসহ মিউচুয়াল ফান্ড খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অনুষ্ঠানে বক্তব্য ও মতামত উপস্থাপন করেন।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

ipo-india

IPO subscription of Sikder Insurance begins on 21 Dec

The company will issue 1.6 crore shares at a face value of Tk10 each

The initial public offering (IPO) subscription of Sikder Insurance Company Limited, a concern of the Sikder Group, will begin on 21 December and continue till 28 December. 

To apply for the company’s IPO shares, Bangladeshi resident general investors will need to have a minimum Tk50,000 investment in matured listed securities, and non-resident Bangladeshis (NRBs) Tk1 lakh as on 13 December.

In September this year, the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) allowed the company to raise Tk16 crore from the stock market through an IPO to expand its business.

The company will issue 1.6 crore shares at a face value of Tk10 each.

It will invest the IPO fund in the capital market, fixed deposits, and purchasing floor space and to meet IPO expenses.

Sonar Bangla Capital Management Limited is working as the issue manager of the company for its IPO process.

The current paid-up capital of the company is Tk24 crore and the authorised capital is Tk50 crore.

According to the audited financial report for the year ending on 31 December 2022, the earnings per share (EPS) of the company stood at Tk1.22 while its net asset value per share was Tk28.73, excluding revaluation.

End of December 2022, the net premium of the company stood at Tk20.24 crore, which was Tk11.87 crore in 2021.

During the year, its net profit after tax was at Tk2.92 crore, which was Tk2.86 crore a year ago. Its retained earnings stood at Tk8.45 crore.

The company’s total assets stood at Tk181.29 crore and the total reserve and surplus was Tk44.96 crore at the end of December 2022.

It also paid claims of Tk27 lakh in 2022, which was Tk15 lakh in the same period of the previous year.

The company started operations in July 2013. It underwrites major insurance businesses such as fire accidental damage on property, marine cargo, marine hull, liability insurance, aviation, motor, engineering, and miscellaneous.

 

Source: The Business Standard

dhaka_stock_exchange_limited

আজ ঘুরে দাঁড়াতে পারে দেশের শেয়ারবাজার

বুধবার ঘুরে দাঁড়াতে পারে দেশের শেয়ারবাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক : দীর্ঘদিন যাবত শেয়ারবাজারে মন্দাভাব বিরাজ করছে। চলতি সপ্তাহে মন্দাভাব আরও গভীরতর হয়েছে। চলতি সপ্তাহের প্রথম কর্মদিবস রোববার প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৪ পয়েন্টের বেশি। এদিন শেয়ারবাজারে যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে দ্বিগুণ পরিমাণ কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে।

দ্বিতীয় কর্মদিবস সোমবার পতনের ধাক্কা আরও বড় হয়েছে। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ২০ পয়েন্টের বেশি। পতনের ধাক্কায় এদিন তালিকাভুক্ত ৪১২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে মাত্র ১৭টি প্রতিষ্ঠানের দর বেড়েছে। বিপরীতে কমেছে ১৩৪টি প্রতিষ্ঠানের দর। পতনের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর বেশিরভাই শেষ বেলায় ক্রেতা সংকটে ভুগেতে দেখা গেছে।

আজ সপ্তাহের তৃতীয় কর্মদিবস মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে বাজারে ইতিবাচক ধারা দেখা গেলেও দিনের মধ্যভাগে ফের নেতিবাচক প্রবণতা ভর করে। আজও যতগুলো কোম্পানির শেয়ারদর বেড়েছে, তার চেয়ে দেড়গুণ বেশি কোম্পানির শেয়ারদর কমেছে। আর সূচক কমেছে সাড়ে ৬ পয়েন্টের বেশি। তবে শেষ দিকে সেল প্রেসারের চেয়ে বাই প্রেসার কিছুটা বেশি দেখা গেছে। যার ফলে পতনের ঝাঁজ কিছুটা কমেছে। আজ ডিএসইর লেনদেন তিনশ কোটি টাকার নিচে নেমে গেছে।

বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, ডিএসইর প্রধান সূচক বর্তমানে ৬২০২.৮১ পয়েন্টে অবস্থান করছে। আজ পতন ১০ পয়েন্টে ওঠার পর সেল প্রেসার অনেক কমে যায়। অর্থাৎ সেই সময়ে শেয়ারের যে দাম চলছিল, সেই দামে বিক্রেতারা শেয়ার ছাড়তে রাজি ছিল না। ফলে শেষ বেলায় সূচকের পতন কমে ৬ পয়েন্টের কিছু বেশিতে দাঁড়ায়। যা আগামীকাল (বুধবার) বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর লক্ষণ বলে তাঁরা মনে করেন।

তাঁরা বলছেন, আজ লেনদেন হঠাৎ করে তিনশ কোটির নিচে নেমে গেছে। এর আগে গত ২৮ মার্চ, ২০২৩ তারিখে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল সর্বনিম্ন ২৭২ কোটি টাকা। যা পরেরদিনই বাজার ঘুরে গিয়েছিল। এরপর ১৭ আগস্ট ডিএসইর লেনদেনে ২৯২ কোটি টাকায় নেমে গিয়েছিল। তারপরের দিনও বাজার উঠে গিয়েছিল। এসব বিবেচনায় আগামীকাল বাজার কিছুটা ঘুরে দাঁড়াতে পারে বলে বাজার বিশ্লেষকরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। তাঁরা বলছেন, আগামীকাল বাজারের কিছুটা সাপোর্ট রয়েছে ৬১৯৬ পয়েন্টে। আর বড় সাপোর্ট রয়েছে ৬১৯০ পয়েন্টে।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Richard

Richard Rozario to become an uncontested director at Dhaka bourse

Richard D’ Rozario, the managing director of Global Securities Ltd, is poised to become a shareholder director on the board of the Dhaka Stock Exchange (DSE), as no other nominations have been submitted.

He is slated to replace Md Siddiqur Rahman, the chairman of Sterling Stocks and Securities Limited and the current director of DSE.

Rozario will secure his position on the board uncontested, as primary shareholders have expressed their preference for him, dissuading others from contesting.

The formalisation of Rozario’s directorship is expected to occur during the upcoming annual general meeting (AGM) of the DSE, scheduled for 21 December.

As per the demutualisation scheme of DSE, four directors are to be elected from among the owners of primary shareholder brokerage firms.

For the election of a director, DSE has formed a three-member selection committee.

Retired High Court Judge Md Abdus Samad was chosen as the chairman to conduct the election, with Dewan Azizur Rahman and Mohammad A Hafiz representing DSE shareholders as committee members.

The election date was declared as 8 November, and the time frame for submission and withdrawal of nomination forms was set between 21-26 November.

Rozario, being the sole candidate to collect and submit the nomination form within the stipulated time frame, emerged as the uncontested nominee for the directorial position.

Given the absence of other contenders, no further votes will be accepted for the candidacy of Richard D’ Rozario.

 

Source: The Business Standard

Z-categoryy

এপ্রিল-২০২৪ থেকে ফের কার্যকর হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নির্দেশনা

এপ্রিলে থেকে ফের কার্যকর হচ্ছে ‘জেড’ ক্যাটাগরির নির্দেশনা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোনো কোম্পানি যদি ডিভিডেন্ড দিতে না পারে তাহলে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে চলে যায়।

কিন্তু করোনা মহামারির সময়ে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থে এই নির্দেশনাটি স্থগিত করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সেই সময়ে ‘জেড’ ক্যাটাগরির বিষয়ে বিএসইসি নতুন নির্দেশনা করে একটি নির্দেশনা জারি করে।

ওই নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পরপর ২ বছর যদি কোনো কোম্পানি ডিভিডেন্ড ঘোষণা করতে না পারে, তারপর ওই কোম্পানি ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে যাবে না। ওই কোম্পানির শেয়ার আগের ক্যাটাগরিতেই লেনদেন হবে।

করোনা মহামারির সময়ে জারিকৃত ওই নির্দেশনা শেষ হচ্ছে আগামী এপ্রিলে। যে কারণে আগামী এপ্রিল থেকে কোনো কোম্পানি ডিভিডেন্ড দিতে ব্যর্থ হলে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে স্থানান্তরিত হবে।

এই বিষয়ে বিএসইসির এক কর্মকর্তা শেয়ারনিউজকে বলেন, করোনা মহামারির মন্দায় বিনিয়োগকারীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্থ না হয়, সেজন্য আগের নির্দেশনাটি স্থগিত করে নতুন নির্দেশনাটি জারি কর হয়েছিল। যা এখনও বলবত আছে।

তিনি জানান, ২০২৪ সালের এপ্রিল থেকে ওই নির্দেশনার কার্যকারিতা শেষ হয়ে যাবে। ফলে এপ্রিল থেকে আগের নির্দেশনাটি কার্যকর হবে।

তবে বিএসইসি যদি এপ্রিলের আগে এই বিষয়ে অন্য কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, তাহলে সেই মোতবেক ‘জেড’ ক্যাটাগরির শেয়ারের অবস্থান নির্ধারিত হবে।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Confidence-cement

কনফিডেন্স সিমেন্টের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

কনফিডেন্স সিমেন্টের ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্ট পিএলসি ৩০ জুন, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের জন্য ১০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। এরমধ্যে৫ শতাংশ ক্যাশ ও ৫ শতাংশ বোনাস ডিভিডেন্ড। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৩ টাকা ৩১ পয়সা। আগের অর্থবছরে ইপিএস হয়েছিল ১ টাকা ২৫ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

সমাপ্ত অর্থবছরে শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৬৯ টাকা ৮৯ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ৭১ টাকা ৭৪ পয়সা (পুনর্মূল্যায়িত)।

আগামী ৩০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহ্বান করা হয়েছে। এরজন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ৭ ডিসেম্বর।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Takaa

শেয়ারবাজারে টানা তিন কর্মদিবস ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন

শেয়ারবাজারে টানা তিন কর্মদিবস ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে সূচকের পতনের মধ্যেও প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) টানা তিন কর্মদিবস ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে। বুধবারও (০৮ নভেম্বর) ডিএসইতে লেনদেন ৫০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ২.৮৮ পয়েন্ট কমে ৬ হাজার ২৭৩.৭৭ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

কিন্তু সূচকের পতনের মধ্যেও গত টানা তিন কর্মদিবস ডিএসইতে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন হচ্ছে। বুধবার লেনদেন হয়েছে ৫১৬ কোটি ২ লাখ টাকা।

আগের দুই কর্মদিবস মঙ্গলবার ও সোমবার লেনদেন হয়েছিল ৫৪৫ কোটি ৭৫ লাখ ও ৫৯৫ কোটি ৭৬ লাখ টাকা।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মন্দাবাজারে ৫০০ কোটি টাকার ওপরে লেনদেন একটি ইতিবাচক দিক। যা বাজার ঘুরে দাঁড়ানোর শুভ ইঙ্গিত।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

IMG_20231010_215501

মুন্নু এগ্রোর ডিভিডেন্ড ঘোষণা

মুন্নু এগ্রোর ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত মুন্নু এগ্রো অ্যান্ড মেশিনারীজ লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৩২ শতাংশ স্টক এবং ৩ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

৩০ জুন ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৯০ পয়সা। যা আগের বছর একই সময়ে ছিল ১ টাকা ৫৯ পয়সা।

আলোচ্য সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য হয়েছে ১৭৪ টাকা ৩৯ পয়সা।

আগামী ২৯ নভেম্বর ২০২৩ কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ০৭ নভেম্বর।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

p1_infograph_nbfi-industry_0

Most NBFIs struggling, but a few shining

At the end of 2022, publicly traded NBFIs’ average non-performing loans (NPLs) ratio skyrocketed to nearly 24% due to some extreme figures such as 89% bad loans of scam-hit International Leasing.

Infographic: TBS

Infographic: TBS

The non-bank financial institution (NBFI) sector in Bangladesh has been struggling with a huge amount of non-performing loans, a liquidity crisis, and an extreme squeeze in the NBFIs’ net interest margin in recent quarters.

A significant portion of the blame can be attributed to non-compliant firms that sunk due to non-compliance and embezzlement.

However, some top-tier firms having better corporate governance, winning strategies, and the financial strengths to weather tough times, clearly stood apart from their mediocre competitors and also to show a contrasting picture of the devastated NBFIs that were struggling to pay back depositors.

For instance, at the end of the challenging year 2022, publicly traded NBFIs’ average non-performing loans (NPLs) ratio skyrocketed to nearly 24% due to some extreme figures such as 89% bad loans of scam-hit International Leasing.

On the flip side, top-tier firms managed to arrest their NPLs within a 3% to 7% range, while home loan provider Delta-Brac Housing (DBH) Finance PLC succeeded in recovering more than 99% of its loans.

With similar strong performance in several key financial indicators followed by analysts, the specialised NBFI appeared to be the strongest before analysts’ eyes.

The research arm of brokerage firm EBL Securities released its “NBFI Sector Performance and Earnings Update” report at the end of August, awarding DBH Finance PLC an impressive score of 89.69 out of 100. According to the audited financial report for 2022, DBH Finance PLC’s business competitor, National Housing Finance and Investment, secured the third position among all NBFIs with a score exceeding 68.

Rayhan Ahmed, senior research associate at EBL Securities, said, “A relatively lower default rate in housing loans contributed to the high profitability and ranking of these two specialised NBFIs, reflecting their strong financial health.”

IDLC Finance Ltd, the largest NBFI in the country, secured the second position among all NBFIs by the end of 2022, maintaining its status as a champion among full-fledged NBFIs with a diversified business portfolio, earning a score of over 73.

EBL Securities analysts considered earnings per share, cost-to-income ratio, returns on equity, return on asset, operating profit margin, net interest margin, NPL control, and dividend yields as their evaluation criteria.

IPDC Finance, the fastest-growing NBFI that went through a significant transformation since the world’s largest non-governmental organisation BRAC acquired its major stake eight years back, stood second among the diversified NBFIs and fourth among all, securing a score of 59.73.

Bangladesh Finance, another NBFI going through a transformation in its business model and way of operations stood fifth among all as it scored 43.51.

Lanka Bangla Finance, the second largest NBFI, stood sixth as the devaluation of Taka last year hurt its financial performance to some extent by inflating its foreign currency liabilities.

United Finance with a score of 40.17 stood seventh among all NBFIs.

State-owned Investment Corporation of Bangladesh despite its 27.3% NPL managed to secure the eighth spot with a poor score of 27.4 out of 100.

In contrast, devastated firms such as International leasing or First Finance scored near to zero amid much more liabilities than assets.

In financial business, there may come short-term dents during adverse economic situations when borrowers’ payback declines or deposit becomes expensive to squeeze profit margin, said IPDC Managing Director and CEO Mominul Islam.

However, “Financial firms having strong risk management and good governance practices overcome and chase their vision,” he added.

He attributed his firm’s superior position to the socially committed business model and the priorities for sustainable growth.

National Housing MD and CEO Mohammad Shamsul Islam believes corporate governance and transparency are the biggest strengths of his firm which translates into financial strength.

Bangladesh Finance, once lagging due to investment losses, higher NPL in the dominant large corporate loans segment might not have appeared in the top ten if the ranking had been done before the pandemic.

Its MD and CEO Md Kyser Hamid thanked the transformation program it embraced during the pandemic for a stable business and efficient operations.

Hamid, also the vice chairman of the Bangladesh Leasing and Finance Companies Association, said less bank borrowing and more customer deposits, less large loans and more small loans, technology dependency for efficient, transparent operations alongside more partnership with a wide range of actors have been proved to be the winning tools in his industry.

DBH Finance PLC MD and CEO Nasimul Baten believes that the quality of loans disbursed and better liquidity is the preparation to pay back depositors at once together make the key difference and his firm in the last 18 years kept controlling the NPL within 1%.

The NBFI industry was facing an even harder time in the first six months of 2023 due to record low-interest rate spreads as deposit rates went higher and their lending rate was capped until the beginning of July, said Hamid.

NBFI industry’s net interest income, net profit, return on equity and assets and spread everything dropped in the first half of 2023.

Except for the two housing finance providers, each of the top NBFIs had a lower score at the end of June, if compared to that of six months ago.

However, the new central bank method for setting a dynamic cap for lending rate helped create a breathing space, he added.

Each of the CEOs was optimistic that with the economic hurdles over the well-governed firms would come back with higher profitability.

Echoing them, EBL Securities’ Rayhan Ahmed said the central bank’s execution of a market-based lending rate and governance enhancement initiatives could bring promising signs for a potential turnaround of the NBFI sector.

 

Source: The Business Standard