dse_cse

Demand for an overhauled, fair securities market gets louder

Bangladesh’s dream of a developed economy was not overthrown along with the regime of Sheikh Hasina on Monday.

Keeping in mind the importance of a free, fair, and vibrant capital market that Bangladesh did not achieve, stakeholders stressed a massive overhaul of the market.

“The financial market framework, relevant institutions, and practices were deliberately destroyed over the past decade to benefit only a handful of people close to the government and ruin several million investors,” said Saiful Islam, a director of BRAC EPL Stock Brokerage who is also serving as the president of the DSE Brokers Association.

In a telephonic interview with The Business Standard on Monday, he said repairing the damage should be the first job of the new government, in line with the calls of present economic reality and future needs.

“We need an A-Z overhaul that should start with making accountable every single wrongdoer and overhauling the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) and the boards of directors at other market entities, including the bourses,” he added.

“The factors that dragged the capital market down, instead of letting it flourish must not continue,” said Faruk Ahmed Siddiqi, former chairman of the country’s securities regulator.

He said, integrity of the regulatory chiefs was never questioned before 2009. Since then, corruption allegations against the two chairmen of BSEC were loud enough and still were overlooked by the government, as the regime was only concerned with their political loyalty.

An anti-corruption filing against former BSEC Chairman M Kahirul Hossain was surprisingly buried in 2019, while the incumbent BSEC Chairman was repeatedly rewarded with such a big responsibility for his loyalty to the toppled power cartel despite his past as a loan defaulter.

“Honesty is the first thing Bangladesh needs from the people in important positions,” said Faruk Ahmed Siddiqi, adding that their qualifications and skills should also be examined objectively.

Entertaining no vested quarter from the regulatory positions should be a top priority in the future, he added.

Mutual funds are an important investment instrument for capital market development, and the potential industry was destroyed in Bangladesh, only to serve the vested interests of a handful of corrupt asset managers close to the government, said several CEOs of the sectors.

Bangladesh Merchant Bankers Association’s former vice president Md Moniruzzaman who is the managing director of Prime Bank Securities, said unprecedented damage has been done to the capital market structure in the past decade.

He mentioned too many initial public offerings by junk or fraudulent firms, an extreme lack of secondary market governance, and the much needed accountability of top-tier regulatory officials, for instance.

“We must get rid of those that hurt investors’ trust,” he said, echoing many others in the capital market.

Lack of integrity and regulatory unpredictability have been identified as the biggest concerns of capital market investors, according to annual capital market sentiment surveys by LankaBangla Securities.

The major index of the Dhaka Stock Exchange nosedived from 9,000 points in December 2010, and the bearish turn is yet to be over as the index is still hovering at around 5,000 points.

“The entire financial sector, including the capital markets, suffered from a lack of trust from people. Hence, it failed to attract investors and had a lacklustre performance for quite some time, said Chartered Financial Analyst Asif Khan, chairman of Edge Asset Management.

Khan, also the president of CFA Society Bangladesh, said his community of over a hundred CFA charter holders wants to play a major role in bringing back governance in the financial sector and, in the process, making it a major driver of economic growth in the coming days.

 

Source: The Business Standard

government-1

অবশেষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

অবশেষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিনিয়োগ নিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা রয়েছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী বা তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যবসায় বিনিয়োগে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে কোনো আইনি বাধা নেই। চাকরি বিধিতে এই ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা নেই।

তবে শেয়ারবাজার সম্পর্কিত একটি কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যে পরিমাণ বিনিয়োগ করবেন তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করার জন্য বলা হয়েছিল। পাশাপাশি আয়কর রিটার্নেও সেটি উল্লেখের কথা বলা হয়।

সরকার শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মচারীদের বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইনগতভাবে বিনিয়োগের অনুমতি দিতে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর আইনটি সংশোধন করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।

আইন মন্ত্রণালয় সংশোধনীটি যাচাই-বাছাইয়ের পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠিয়েছে। এরফলে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত যেকোনো কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ার বা বন্ড কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন।

জানা গেছে, গত ছয় বছর যাবত সরকার বিদ্যমান সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ সংশোধনের চেষ্টা করছে, তবে এখন প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিনিয়োগ করার উদ্যোগ এমন এক সময়ে নেওয়া হচ্ছে যখন কিছু সরকারি কর্মকর্তার দুর্নীতির খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। সরকারি কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি না থাকলেও অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন।

এই বিষয়ে শেয়ারবাজার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিনা বাধায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন। এতে আইনে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। এটা নিয়ে যদি কেউ বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করে তাহলে সেটা কঠোরভাবে প্রতিহত করা উচিত।

তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা সঙ্গত কারণেই। কারণ তা না হলে তারা তাদের সঞ্চয় কোথায় নেবেন? সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা যদি বিনিয়োগ করতে পারেন তাহলে সরকারের অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে বাধা কোথায়?

এই বিষয়ে এক সরকারি কর্মকর্তা শেয়ারনিউজকে বলেন, আইনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে ‘ফটকা’ বাজারে বিনিয়োগক করা যাবে না বলে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-তে বলা হয়েছে। এই ধারায় যাদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ নেই, তারা অন্যদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন।

আর যাদের বিনিয়োগ আছে, তাদের বক্তব্য যদি ব্যাংকের এফডিআর কিংবা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা যায়, তাহলে ডিভিডেন্ড পাওয়ার নিমিত্তে শেয়ারবাজারে কেন বিনিয়োগ করা যাবে না? শেয়ারবাজারকে তারা ‘ফটকা’ বাজার বলতে নারাজ।

তবে দেরিতে হলেও সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার উদ্যোগ নিয়েছেন, এটা অবশ্যই শুভ উদ্যোগ। শেয়ারবাজারের জন্য এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের জন্য।

মামুন/

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

Techno-Drug

টেকনো ড্রাগসের আইপিওর শেয়ার বরাদ্দ

টেকনো ড্রাগসের আইপিওর শেয়ার বরাদ্দ

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়ায় থাকা ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান টেকনো ড্রাগস লিমিটেডের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (০২ জুলাই) কোম্পানিটির আইপিওর শেয়ারের এ বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কোম্পানিটির আইপিওতে নির্ধারিত সংখ্যার চেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ায় আনুপাতিক হারে শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হয়।

জানা গেছে, দেশে বসবাসকারী যেসব বিনিয়োগকারী কোম্পানিটির আইপিও শেয়ারের জন্য ১০ হাজার টাকার আবেদন করেছেন, তারা পেয়েছেন ১১টি করে শেয়ার। ১০ লাখ টাকার আবেদন করেছেন, তারা পেয়েছেন ১ হাজার ১৬৬টি করে শেয়ার।

অন্যদিকে, প্রবাসী বাংলাদেশি আবেদনকারীরা প্রতি ১০ হাজার টাকার আবেদনের বিপরীতে পেয়েছেন ২০টি করে শেয়ার। ১০ লাখ টাকার আবেদনকারীরা পেয়েছেন ২ হাজার ১৬টি করে শেয়ার।

শেয়ারবাজারে আইপিওর ক্ষেত্রে এখন আর লটারি প্রথা নেই। ফলে যে পরিমাণ আবেদন জমা পড়ে, তার আনুপাতিক ভিত্তিতে আইপিওর শেয়ার বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। সে অনুযায়ী টেকনো ড্রাগসের আইপিও বরাদ্দ দেওয়া হয়।

টেকনো ড্রাগস আইপিওর মাধ্যমে ১০০ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলণ করবে। কোম্পানিটির ১০০ কোটি টাকার বিপরীতে ২ হাজার ৪৮৭ কোটি ১৮ হাজার ১০৪ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ২ হাজার ৪১২ কোটি ৭ লাখ ৫৩ হাজার ৩১০ টাকার আবেদন জমা পড়েছে। যোগ্য বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ৬১ কোটি ১৭ লাখ ৫৭ হাজার ১৯৪ টাকার আবেদন জমা পড়েছে।

এর আগে, ৯ জুন থেকে ১৩ জুন পর্যন্ত টেকনো ড্রাগসে আইপিও আবেদন জমা পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি কাট-অব প্রাইস নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৪ টাকা। কাট-অব প্রাইসের ৩০ শতাংশ কম দামে অর্থাৎ ২৪ টাকা করে আবেদনের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা প্রতিটি শেয়ার কিনতে পারবেন।

কোম্পানিটি জানায়, আইপিওর মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থে কোম্পানিটি নতুন যন্ত্রপাতি ক্রয়, বিএমআরই (নরসিংদী কারখানা), ভবন নির্মাণ (গাজীপুর কারখানা), আংশিক ঋণ পরিশোধ ও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২৩ অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী, পুনর্মূল্যায়নসহ কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ২৭ টাকা ৭৪ পয়সা এবং পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া যা ২২ টাকা ৫৭ পয়সা।

আলোচ্য অর্থববছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৮ পয়সা। বিগত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে যা ৩ টাকা ২৫ পয়সা।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে রয়েছে ইম্পেরিয়াল ক্যাপিটাল লিমিটেড ও ইবিএল ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড।

তারিক/

 

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Saif-powerteck

দেশের তিন বন্দরের কাজ করবে সাইফ পাওয়ারটেক

দেশের তিন বন্দরের কাজ করবে সাইফ পাওয়ারটেক

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড দেশের তিন বন্দর- চট্টগ্রাম, মংলা ও পানগাঁ কন্টেইনার ডিপো এবং লজিস্টিক সুবিধার উন্নয়নে কাজ করতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) এডি পোর্টস গ্রুপের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

সাইফ পাওয়ারটেক প্রথম বাংলাদেশি কোম্পানি যেটি বিদেশে শিপিং ও লজিস্টিকস খাতের কোম্পানির সঙ্গে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে।

আজ বুধবার ( ২৬ জুন, ২০২৪) আবুধাবীতে কোম্পানি দু’টির শীর্ষ কর্তারা স্বারকটিতে স্বাক্ষর করেন। সমঝোতা স্মারকের শর্তাবলীর অধীনে, উভয় পক্ষ যৌথ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চট্টগ্রাম, মংলা ও পানগাঁ বন্দরে কন্টেইনার ডিপো এবং লজিস্টিক সুবিধাগুলির উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করবে।

এমওইউতে স্বাক্ষর করেন এডি পোর্টস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ জুমা আল শামিসি এবং সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মোঃ রুহুল আমিন।

এক বিবৃতিতে সাইফ পাওয়ারটেক জানিয়েছে, এই সমঝোতা স্বারকের অধীনে উভয় পক্ষই দক্ষতা, অধ্যয়ন, কৌশল, প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং যৌথ কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য একটি যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ প্রতিষ্ঠা করবে।

অনুষ্ঠানে এডি পোর্টসের ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ জুমা আল শামিসি বলেন: “এই সহযোগিতা বিশ্বব্যাপী নতুন বাণিজ্যের সুযোগ উন্মোচনে আমাদের চলমান প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে। সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেডের সাথে কাজ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রকল্পে বিশ্বমানের সেবা এবং অভিজ্ঞতা প্রদানের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

তিনি আরও বলেন, “এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর বাংলাদেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের উপস্থিতি আরও বাড়িয়ে তুলবে, কারণ আমরা আমাদের বিজ্ঞ নেতৃত্বের দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সামঞ্জস্য রেখে বছরের পর বছর ধরে তৈরি ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের বিকাশ অব্যাহত রেখেছি।“

সাইফ পাওয়ারটেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তরফদার মোঃ রুহুল আমিন বলেন: “আজ আমাদের জন্য আরেকটি গর্বের দিন কারণ আমরা এডি পোর্টস গ্রুপের সাথে আমাদের চলমান অংশীদারিত্ব অব্যাহত রেখেছি, যা আমাদের বাংলাদেশে বড় প্রকল্পসমূহে একসঙ্গে কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি করবে। এই সমঝোতা স্মারকটি সাইফ পাওয়ারটেক লিমিটেড এবং এডি পোর্টস গ্রুপের মধ্যে সম্পর্কের শক্তির আরেকটি সূচক এবং আমরা আগামী দিনগুলোতে একসঙ্গে আরও কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি।“

তিনি বলেন, “এডি পোর্টস গ্রুপের শিল্প ও বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রচুর অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাই বাংলাদেশ এবং এর প্রতিবেশী দেশগুলিতে আমাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার জন্য তাদের সাথে যুথবদ্ধ হওয়া আমাদের জন্য খুবই অর্থবহ।”

এর আগে ২০২২ সালের এপ্রিলে, সাইফ পাওয়ারটেক প্রথম বাংলাদেশি কোম্পানি হিসেবে বিদেশে শিপিং ও লজিস্টিক সেক্টরে ব্যবসা শুরু করতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাফিন ফিডার কোম্পানির সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে।

প্রসঙ্গত, সাইফ পাওয়ারটেক দেশের একমাত্র টার্মিনাল অপারেটর যা চট্টগ্রাম বন্দরের প্রায় ৫৮ শতাংশ কনটেইনার হ্যান্ডলিং করে। কোম্পানিটি মংলা ও পানগাঁও বন্দরেও কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়েল কাজ করছে।

মিজান/

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

Okkaparishad

শেয়ারবাজার উন্নয়নে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ৭ প্রস্তাব

শেয়ারবাজার উন্নয়নে বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের ৭ প্রস্তাব

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রস্তাবিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে শেয়ারবাজারের উন্নয়ন ও গতিশীলতা বাড়াতে সাত দফা প্রস্তাব জানিয়েছে বিনিয়োগকারীদের সংগঠন বাংলাদেশ শেয়ারবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।

আজ মঙ্গলবার (২৫ জুন) বিকালে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী বরাবর এই সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবনা পেশ করেন বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কাজী আব্দুর রাজ্জাক।

প্রস্তাবনায় বলা হয়, বর্তমানে শেয়ারবাজারের অবস্থা খুবই নাজুক। গত ৬ জুন অর্থমন্ত্রী প্রস্তাবিত ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেট ঘোষণা করেছেন। দেশের অগ্রযাত্রা, প্রবৃদ্ধি অর্জন ও উন্নয়নে এই বাজেট অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। প্রস্তাবিত বাজেটে শেয়ারবাজার উন্নয়নে বেশকিছু প্রস্তাবনা রয়েছে। বাংলাদেশ শেয়ারবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ প্রস্তাবিত বাজেটকে স্বাগত জানায় এবং চূড়ান্ত বাজেটে নিম্নলিখিত দাবিগুলো সংযোজন করার জোর দাবি জানিয়েছে। দাবিগুলো হলো-

০১. ক্যাপিটাল গেইনের উপর কর প্রত্যাহার

শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ টাকার উপর ক্যাপিটাল গেইনের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত কর সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করার দাবি। এতে বড় বড় বিনিয়োগকারীরা আরও বেশী বিনিয়োগে উৎসাহিত হবে এবং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়বে।

০২. ডিভিডেন্ডের উপর ট্যাক্স প্রত্যাহার

ডিভিডেন্ডের উপর থেকে ট্যাক্স সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করতে হবে। কোম্পানিগুলো ডিভিডেন্ড ঘোষণার পূর্বে সরকারকে অগ্রীম যে ট্যাক্স প্রদান করে থাকে। সেটাকে চূড়ান্ত ট্যাক্স হিসাবে গণ্য করতে হবে। তাহলে ভালো ডিভিডেন্ড পাওয়ার আশায় বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আগ্রহী হবে। এতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়বে এবং অস্থিরতা কমবে।

০৩. কর হারের ব্যবধান

শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত কোম্পানি ও অতালিকাভূক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যকার করহারের ব্যবধান মাত্র ৫ শতাংশ। চূড়ান্ত বাজেটে এই হারের ব্যবধান ১০ শতাংশ করতে হবে। এতে ভালোমানের কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহিত হবে।

০৪. কর্পোরেট ট্যাক্স কমানো

তালিকাভূক্ত কোম্পানিগুলোর করপোরেট ট্যাক্স ১৫ শতাংশ করতে হবে। এর ফলে বহু ভালোমানের স্বনামধন্য কোম্পানি, বিভিন্ন বহুজাতিক কোম্পানি ও সরকারি লাভজনক প্রতিষ্ঠান তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য উৎসাহিত হবে।

০৫. অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ

অপ্রদর্শিত অর্থ সহজ শর্তে শুধু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দিতে হবে। এতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বৃদ্ধি পাবে। শেয়ারবাজার গতিশীল হবে, বিদেশে অর্থ পাচার বন্ধ হবে এবং সরকারও প্রচুর রাজস্ব পাবে।

০৬. উপযুক্ত ডিভিডেন্ড প্রদান

শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত অনেক কোম্পানি ভালো মুনাফা অর্জন করা স্বত্ত্বেও উপযুক্ত ডিভিডেন্ড প্রদানে গড়িমসি করে। কোম্পানিগুলোর নিট মুনাফার ন্যূনতম ৫০ শতাংশ ডিভিডেন্ড হিসাবে প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। উপযুক্ত ডিভিডেন্ড পাওয়ার প্রত্যাশায় শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ বাড়বে এবং শেয়ারবাজারও স্থিতিশীল হবে।

০৭. অর্থের যোগান

বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকার বিশেষ বরাদ্দ রাখতে হবে। এতে শেয়ারবাজারে অর্থের যোগান বৃদ্ধি পাবে এবং শেয়ারবাজারের এই দুঃসময়ে প্রতিষ্ঠানগুলো শেয়ারবাজারকে সাপোর্ট দিতে সক্ষম হবে।

চিঠিতে বিনিয়োগকারীদের সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ২০১০ সালে শেয়ারবাজারে মহাধসের কবলে পড়ে বহু বিনিয়োগকারী চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে ৩৭ জন বিনিয়োগকারী আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছিলেন। শেয়ারবাজারের পতনের দায় তখন সরকারের উপর পড়েছিল। এরপর থেকে আর শেয়ারবাজার পূর্ণাঙ্গ স্থায়ী স্থিতিশীলতা পায়নি।

চিঠিতে আরও বলা হয়, অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকে বর্তমানে বাংলাদেশ এগিয়ে থাকলেও শেয়ারবাজারের মন্দাভাবের কারনে তা বারবার ম্লান হচ্ছে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারবাজার উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। কিন্তু কোনভাবেই শেয়ারবাজার স্থিতিশীলতা পায়নি। শেয়ারবাজারকে স্থিতিশীল ও সম্ভাবনাময় করতে হলে আলোচ্য প্রস্তাব প্রস্তাবিত বাজেটে অন্তর্ভূক্ত করা জরুরী বলে মনে করে বাংলাদেশ শেয়ারবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ।

মামুন

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

ICB-Govt (1)

আইসিবিকে ৩০০০ কোটি টাকার ‘সভরেন গ্যারান্টি’দেওয়ার পরিকল্পনা

আইসিবিকে ৩০০০ কোটি টাকার ‘সভরেন গ্যারান্টি’দেওয়ার পরিকল্পনা

নিজস্ব প্রতিবেদক : রাষ্ট্রায়াত্ব বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)-কে তিন হাজার কোটি টাকার ‘সভরেন গ্যারান্টি’ দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, এতে আইসিবি বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোনো ঋণদাতা ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সমপরিমাণ টাকার ঋণ নিতে পারবে।

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা জানান, গত কয়েক বছরে কয়েক দফায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে তারল্য সংকট মেটাতে সরকারের কাছে ৫ হাজার কোটি টাকার ঋণ চেয়ে আসছিল আইসিবি। তবে আর্থিক সংকটে থাকা সরকারের পক্ষে সরাসরি ঋণ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। এমন প্রেক্ষাপটে প্রতিষ্ঠানটির ঋণে সরকার ‘গ্যারান্টার’ হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবুল হোসেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, গ্যারান্টি পেতে সরকার নির্ধারিত ফরম্যাটে কিছু নথিপত্রসহ আবেদন করতে হয়। এসব নথি প্রস্তুতের কাজ চলছে। শিগগিরই মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হবে।

সরকারের কাছে কত টাকার ঋণ গ্যারান্টি চাইবেন– এমন প্রশ্নে আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘আইসিবি ৫ হাজার কোটি টাকা চায়। এখন সরকার কতটা দেবে, তা তো বলতে পারি না।’

তিনি জানান, এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে ঋণ চেয়ে আবেদন করেছিল আইসিবি। তবে ১৩ জুন চিঠি দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানায়, সরকার গ্যারান্টার হলে ঋণ দিতে আপত্তি নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, সরকার গ্যারান্টি দিলে আইসিবি-কে ঋণ দেওয়া হবে।

ওই ঋণ ব্যবহারের বিষয়ে আইসিবি এমডি জানান, আইসিবির পরিকল্পনা হলো, শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পাশাপাশি সরকার ও বেসরকারি ব্যাংক থেকে নেওয়া উচ্চ সুদের পুরোনো ঋণের কিছুটা পরিশোধ করা। এ ক্ষেত্রে প্রাপ্ত ঋণের ৫০ অনুপাত ৫০, অর্থাৎ অর্ধেকটা ঋণ পরিশোধে এবং বাকিটা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার পরিকল্পনা আছে। তবে এই হার ৬০ অনুপাত ৪০-ও হতে পারে।

ঋণ করে পুরোনো ঋণ পরিশোধের কারণ ব্যাখ্যায় আইসিবির এমডি বলেন, বেসরকারি ব্যাংকের ঋণের সুদহার অনেক বেশি। সরকারের গ্যারান্টিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে অপেক্ষাকৃত কম সুদে ঋণ মিলবে। এতে সুদ ব্যয় বাবদ খরচ কমবে।

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

share-up4

৮ কোম্পানির শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বড় মুনাফা

৮ কোম্পানির শেয়ারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের বড় মুনাফা 

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলতি বছরের মে মাসে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৮টি কোম্পানির শেয়ার থেকে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বড় পরিমাণে মুনাফা তুলেছে। আলোচ্য মাসে তারা কোম্পানিগুলোর ৫.২৬ শতাংশ থেকে ১১.৩৭ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিগুলো হলো-সেন্ট্রাল ফার্মা, ই-জেনারেশন, গোল্ডেন সন, লাভেলো আইসক্রীম, মালেক স্পিনিং, ওয়াইম্যাক্স, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্স ও সালভো কেমিক্যাল লিমিটেড।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, মে মাসে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম ২৫ শতাংশ থেকে ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। এই সুযোগে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিগুলোর শেয়ার বিক্রি করে মুনাফা তুলেছে।

মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি শেয়ার বিক্রি করেছে ই-জেনারেশনের। আলোচ্য মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা কোম্পানিটির ১১.৩৭ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে। কোম্পানিটিতে ৩০ এপ্রিল তাদের শেয়ারের পরিমাণ ছিল ৩৭.২১ শতাংশ। যা ৩১ মে এসে দাঁড়িয়েছে ২৫.৮৪ শতাংশে। আলোচ্য মাসে কোম্পানিটির শেয়ার ডিএসইতে ৩২ টাকা থেকে ৫২ টাকায় ওঠেছিল।

প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা মে মাসে এরপর বেশি শেয়ার বিক্রি করেছে ওয়াইম্যাক্সের। আলোচ্য মাসে কোম্পানিটির ১০.৬১ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করেছে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা। কোম্পানিটিতে ৩০ এপ্রিল তাদের শেয়ার ছিল ২১.৫৯ শতাংশ। যা ৩১ মে এসে দাঁড়িয়েছে ১২.১১ শতাংশে। আলোচ্য মাসে কোম্পানিটির শেয়ার ডিএসইতে ২৩ টাকা থেকে ৩৪ টাকায় ওঠেছিল।

একইভাবে মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা মালেক স্পিনিংয়ের শেয়ার বিক্রি করেছে ৯.৪৮ শতাংশ, প্যারামাউন্ট ইন্সুরেন্সের ৮.৬৩ শতাংশ, সালভো কেমিক্যালের ৭.৬৬ শতাংশ, গোল্ডেন সনের ৬.৭৪ শতাংশ, লাভেলো আইসক্রীমের ৬.৩৩ শতাংশ এবং সেন্ট্রাল ফার্মার ৫.২৬ শতাংশ।

বিপরীতে মে মাসে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা ১টি কোম্পানিটির শেয়ারে ৫ শতাংশের বেশি শেয়ার কিনেছে। কোম্পানিটি হলো সেন্ট্রাল ইন্সুরেন্স। আলোচ্য মাসে তারা কোম্পানিটির ৮.৩৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছে। যার ফলে ৩০ এপ্রিল সেন্ট্রাল ইন্সরেন্সে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের থাকা ১৭.২৩ শতাংশ শেয়ার ৩১ মে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৫.৫৮ শতাংশে।

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

national_tea_company

National Tea placement share subscription resumes after year-long halt

The subscription will be open from 19 June to 19 August during banking hours

The publicly traded National Tea Company Limited has announced the new subscription date for its Tk279.7 crore placement shares, originally scheduled around a year ago but postponed by the regulator, as mandated by a recent court order.

The subscription will be open from 19 June to 19 August during banking hours, following a letter from the Bangladesh Securities and Exchange Commission directing the resumption of the proposed capital raising as per the High Court order, according to the company’s disclosure.

The purpose of issuing placement shares is to support business growth, finance working capital needs, and repay bank loans. However, the company could not complete the modernization project and other initiatives due to a lack of funds. As a result, its turnover is decreasing due to the declining average sale price in the auction market for its products, according to company officials.

Following the court order, there has been significant progress in the implementation of the state-owned company’s plans.

In July last year, Jakir Hossain Sarkar, who owns only 10 National Tea shares, filed a writ petition with the High Court against the company’s scheme of issuing fresh shares approved by the BSEC, alleging that the firm did not treat all its existing shareholders equally.

Later, the court upheld the BSEC’s consent. Upon a petition by the market regulator, the chamber judge of the Appellate Division put the High Court order on hold.

In all these issues, shareholders are the ones to suffer, as after the record date, the price of National Tea shares dropped in adjustment with the upcoming increased number of shares, and now the issuance of placement shares is uncertain.

In April last year, National Tea secured BSEC approval to raise its paid-up capital by issuing 2.34 crore shares at Tk119.53 each, including a Tk109.53 premium per share.

Of the shares, the government, Investment Corporation of Bangladesh, and Sadharan Bima Corporation will get 1.24 crore shares at an average ratio of 4.43 new shares for each existing share, sponsor-directors 13.8 lakh shares at a ratio of 3.21:1, and general shareholders nearly 96 lakh shares at a 2.85:1 ratio.

On Wednesday, National Tea shares closed at Tk388.60 each at the Dhaka Stock Exchange. The company was incorporated in 1978 and listed on the capital market in 1979. It cultivates, manufactures, and sells tea and rubber in the local market. The company’s average annual production is about 52 lakh kg of tea, the majority of which is sold through the Chattogram auction market.

 

Source: The Business Standard 

paper

ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিল পেপার প্রসেসিং

ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিল পেপার প্রসেসিং

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত কোম্পানি পেপার প্রসেসিং অ্যান্ড প্যাকেজিং লিমিটেড ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

কোম্পানিটির বোর্ড সভায় ব্যবসা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

আলোচ্য ব্যবসা সম্প্রসারণের মধ্যে রয়েছে প্যাকেজিং পেপার উৎপাদন, প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, পেপার কনভার্টিং, হাউজিং ও রিয়েল এস্টেট, অবকাঠামো উন্নয়ন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক টেন্ডার, আমদানি ও রপ্তানি এবং ট্রেডিং ব্যাবসা।

কোম্পানিটির বোর্ড সভায় উপস্থিত ছিলেন- পরিচালক মো. মোবারক হোসেন, সচিব মো.মোস্তাফিজ রহমান, চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

desco_logo

BSEC allows Desco to issue 60.76 crore preference share

The Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) has allowed state-owned power distributor Dhaka Electric Supply Company (Desco) Limited to issue 60.76 crore preference shares at Tk10 each to the government against a share money deposit.

The commission approved this in its meeting on Sunday.

According to its financial statement till June 2023, Desco received Tk607.69 crore from the government as a share money deposit for its annual development plan. Against this fund, the company will now issue irredeemable non-cumulative preference shares in favour of the secretary of the Power Division under the Ministry of Power, Energy, and Mineral Resources.

On 2 March 2020, the Financial Reporting Council (FRC) directed that capital received as a share money deposit, or by any other name, should be included in the equity part of a company. This amount cannot be refunded and must be converted into share capital within six months from the date of receipt.

Such share money deposits shall also be considered in the calculation of earnings per share (EPS).

Desco decided to issue preference shares after more than three years of the FRC directive.

Preference shares are a type of company stock with dividends paid to shareholders before ordinary shareholders. In case of bankruptcy, preference shareholders have priority in receiving payment from company assets before common stockholders.

The irredeemable nature of these preference shares means they will not increase Desco’s paid-up or common share capital. Consequently, the company is not obligated to pay any previous year’s unpaid preference share dividends due to the “non-cumulative” nature of the shares.

The proposed conditions imply that if Desco makes more profits, the government will get high dividends against the preference shares and in cases of annual losses no dividends will be given.

As the new shares will not be taken into account for EPS calculation, there will be no direct impact on the company’s financials.

But because of getting priority in dividend payments, the government as a preference shareholder will first receive a portion of the company’s earnings as a dividend, which might ultimately decrease the net profit.

 

Source: The Business Standard