dhaka_stock_exchange_limited

DSEX jumps 389 points in two days, hits 3-month high

In the last two sessions, the market capitalisation rose by Tk32,600 crore to reach Tk6.79 lakh crore

The benchmark index DSEX of the Dhaka Stock Exchange (DSE) soared by 389 points in the last two days owing to positive expectations over the recent changes in the country’s political environment.

On Wednesday (7 August), the DSEX surged by 192 points and settled at a nearly three-month high of 5,619 points. In the previous session, the DSEX soared by 197 points.

The blue-chip index on the day rose by 87 points to settle at 2,022.

During the day’s session, 266 scrips advanced, while 114 declined and 16 remained unchanged.

The turnover value increased slightly to Tk775 crore.

Moreover, the key index CASPI at the Chittagong Stock Exchange (CSE) ended 545 points higher at 15,938, while the general index CSCX rose 330 points to reach 9,609. The turnover value at the CSE jumped by 28 times to Tk225 crore.

EBL Securities said in its daily market review, the rebounded capital market continued its bullish trend, with the benchmark index increasing by around 200 points for back-to-back sessions as investor euphoria continues across the trading floor owing to positive expectations over the recent changes in the country’s political environment.

Buyers maintained their dominance as optimistic investors kept on chasing the current rallies, while the continuous price appreciation in the major blue chip and large cap scrips added much strength to the upward market momentum, it added.

In the last two sessions, the market capitalisation at the DSE increased by Tk32,600 crore to reach Tk6.79 lakh crore.

Moniruzzaman, managing director and CEO of Prime Bank Securities, told The Business Standard that a number of investors stayed away from the market due to mismanagement, corruption, and a lack of corporate governance during the previous government. General investors were also affected by market manipulators who were facilitated by the authorities.

He said, “Now, after the fall of the government in the face of the movement, investors are coming to the market with the hope that the future government will eliminate mismanagement and corruption and ensure good governance.”

“Moreover, in the last two working days, both institutional and retail investors have been active. The prices of fundamental and large-cap stocks are increasing, which is a good sign for the market,” he added.

On the sectoral front, the pharmaceutical sector contributed to the highest 16.9% of the DSE turnover, followed by bank and food sectors.

During Wednesday’s session, BAT Bangladesh was the top traded stock with a turnover value of Tk54.94 crore, followed by Square Pharmaceuticals with Tk38 crore, Robi with Tk22.84 crore, and City Bank with Tk20.98 crore.

All the sectors, except travel and leisure, jute, paper and tannery displayed positive returns.

Non-bank financial institutions led with a massive 9.4% surge in market capitalisation, followed by telecom and food sectors.

ACI Formulation, Aftab Auto and Monno Ceramic hit the circuit breaker upper limit at 10%, followed by Desh garments, Pragati Insurance and ACI.

Crystal Insurance was worse on the day, followed by Sonali Paper and Sunlife Insurance.

The managing director of Prime Bank Securities said that after the government changed, politically backed firms moved the most.

Saiful Islam, president of the DSE Brokers Association (DBA), said, they want investors to play a responsible role in what they buy during the uncertain situation as the government is not yet formed.

 

Source: The Business Standard

dhaka_stock_exchange_limited

একদিনে বিনিয়োগকারীদের মূলধন ফিরেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা

একদিনে বিনিয়োগকারীদের মূলধন ফিরেছে ১৮ হাজার কোটি টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক : দীর্ঘদিন পর শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারীরা আজ মঙ্গলবার বড় উত্থান দেখেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচক বেড়েছে ১৯৭ পয়েন্টের বেশি এবং বাজার মূলধন বেড়েছে ১৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকার বেশি।

বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, আগের কর্মদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ছিল ৫ হাজার ২২৯ পয়েন্ট। আজ মঙ্গলবার লেনদেনেশেষে ডিএসইর সূচক দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৪২৬ পয়েন্টে। একদিনে সূচক বেড়েছে ১৯৭ পয়েন্ট।

এতে দেখা যায়, আগের কর্মদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন ছিল ৬ লাখ ৪৫ হাজার ৪৪৪ হাজার কোটি টাকা। আজ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৬৩ হাজার ৩৪৮ কোটি টাকা। একদিনে বাজার মূলধন বেড়েছে ১৭ হাজার ৯০৪ কোটি টাকা।

মামুন/

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

GP

গ্রামীণফোনের অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড ঘোষণা

গ্রামীণফোনের অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত টেলিকম খাতের বহুজাতিক কোম্পানি গ্রামীণফোন লিমিটেড ১৬০ শতাংশ অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে। কোম্পানি সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

কোম্পানিটি ৩০ জুন, ২০২৪ সমাপ্ত দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন’২৪) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে এই ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছে।

চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬ টাকা ৩৮ পয়সা। আগের বছর একই সময়ে ইপিএস ছিল ৮ টাকা ৮৪ পয়সা।

অর্থবছরের দুই প্রান্তিকে বা ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন’২৪) কোম্পানিটির আয় হয়েছে ১৬ টাকা ২৯ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে ইপিএস ছিল ১৪ টাকা ৬২ পয়সা।

আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি নগদ অর্থের প্রবাহ ছিল ২ টাকা ৩৪ পয়সা। যা আগে বছরের একই সময়ে ছিল ৩ টাকা ৫৪ পয়সা।

মামুন/

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

Insurance1

শেয়ারবাজারের ৬ ব্যাংক পেল ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি

শেয়ারবাজারের ৬ ব্যাংক পেল ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৬ ব্যাংককে ব্যাংকাস্যুরেন্স চালুর অনুমতি দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।

ব্যাংকগুলো হলো-সিটি ব্যাংক, ডাচ্–বাংলা ব্যাংক, ব্র্যাক ব্যাংক, এবি ব্যাংক, ইস্টার্ণ ব্যাংক (ইবিএল) ও মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক (এমটিবি)।

ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করতে সিটি ব্যাংক গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে চুক্তি করেছে।ইস্টার্ণ ব্যাংক মেটলাইফ ও গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে চুক্তি করেছে।

ব্র্যাক ব্যাংক মেটলাইফ ও গ্রিন ডেল্টা, ডাচ বাংলা ব্যাংক গার্ডিয়ান ও প্রগতি লাইফের সঙ্গে, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক গার্ডিয়ান লাইফ, প্রগতি লাইফ ও গ্রিন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সঙ্গে কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। প্রাইম ব্যাংক ন্যাশনাল লাইফের সঙ্গে কর্পোরেট চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নীতিমালা অনুসরণ করে চুক্তিগুলো স্বাক্ষর করা হয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো ব্যাংক বীমাসেবা বিক্রির কার্যক্রম শুরু করতে পারলেও কেউ কেউ এখনো পারেনি।

সরকার প্রায় ১০ বছর ধরে সেবাটি চালুর চেষ্টা করে আসছিল। সব ধরনের আইনি ধাপ পার করে অবশেষে গত ১ মার্চ জাতীয় বীমা দিবসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাংকাস্যুরেন্স সেবার উদ্বোধন করেন।

ব্যাংকাস্যুরেন্সে বীমা পণ্য বিক্রির বিপরীতে ব্যাংক নির্ধারিত হারে বীমা কোম্পানির কাছ থেকে কমিশন পাবে। সেবাটি তদারকির জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে ব্যাংকাস্যুরেন্স নামে আলাদা শাখা খোলা হয়েছে। আইডিআরএ নিজেও বীমাসংক্রান্ত অভিযোগ নিষ্পত্তির জন্য আলাদা ইউনিট চালু করেছে।

বীমা কোম্পানিগুলো কমিশন ভাগাভাগি করে ব্যাংকের মাধ্যমে নিজেদের পণ্যের প্রসার ঘটাতে পারবে। এতে উভয় পক্ষেরই লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে।

করপোরেট এজেন্ট হিসেবে বিমাপণ্য ও সেবা বিক্রি করতে চাইলে কোনো ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হবে। অনুমোদন পাওয়ার পর ব্যাংককে স্বতন্ত্র ব্যাংকাস্যুরেন্স ইউনিট বা উইং প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

নীতিমালা অনুযায়ী, ব্যাংক কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য গ্রহণে বাধ্য করতে পারবে না, কোনো গ্রাহককে বিমাপণ্য ক্রয়ে উৎসাহিত করার জন্য বিমা কোম্পানি ঘোষিত মূল্য ছাড়া অন্য কোনো প্রণোদনাও দিতে পারবে না। ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু করতে আগ্রহী ব্যাংককে পরপর তিন বছর মুনাফা অর্জন করতে হবে।

একটি ব্যাংক একই সঙ্গে সর্বোচ্চ তিনটি জীবনবিমা ও তিনটি সাধারণ বিমার পণ্য-সেবা বিক্রি করতে পারবে। যেসব ব্যাংকের প্রকৃত খেলাপি ঋণ ৫ শতাংশের কম, তারাই শুধু এ সেবায় যুক্ত হতে পারবে। সে ক্ষেত্রে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মূলধনের বিপরীতে ঝুঁকিভিত্তিক সম্পদের (সিআরএআর) অনুপাত হতে হবে সাড়ে ১২ শতাংশ।

ব্যাসেল-৩ অনুযায়ী বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া ক্রেডিট রেটিং বা ঋণমানে গ্রেড-২-এর নিচে থাকা ব্যাংক বিমা ব্যবসায়ে যুক্ত হতে পারবে না। আগ্রহী ব্যাংকের ক্যামেলস রেটিংও ন্যূনতম ২ থাকতে হবে। খেলাপি ঋণের বিষয়ে বলা হয়েছে, নিট খেলাপি ঋণের হার ৫ শতাংশের বেশি হতে পারবে না।

মিজান/

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

salman-rahman

চলতি বছর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতি : সালমান এফ রহমান

চলতি বছর ঘুরে দাঁড়াচ্ছে দেশের অর্থনীতি : সালমান এফ রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক : গত বছর খারাপ অবস্থায় থাকলেও চলতি বছর দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

আজ রোববার (১৪ জুলাই) রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) আমেরিকা ডেস্কের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর এই উপদেষ্টা বলেন, গত বছর খারাপ অবস্থায় থাকলেও চলতি বছর দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াচ্ছে।

তিনি বলেন, এক সময় ডিজিটাল বাংলাদেশ নিয়েও অনেক সমালোচনা হয়েছে। অথচ এখন আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে কাজ করে যাচ্ছি।

দেশের ক্রমবর্ধমান আইসিটি খাত সম্পর্কে সালমান এফ রহমান বলেন, দুইটি সাবমেরিন ক্যাবলের পর- তৃতীয় সাবমেরিন ক্যাবলও যুক্ত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে। এছাড়া আইসিটি খাতের উন্নয়নে প্রণোদনাসহ করছাড়ের বিশেষ সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে সরকার।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের তথ্যপ্রযুক্তি ও সফটওয়্যার কোম্পানিগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য জোরদারকরণ, ব্যবসা সম্প্রসারণ, বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং ব্যবসায়িক সহযোগিতা জোরদার করতে বেসিস আমেরিকা ডেস্ক গঠন করেছে বেসিস।

সালমান এফ রহমান বলেন, বাংলাদেশি সফটওয়্যার এবং তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য এবং পরিষেবাগুলোর জন্য সব থেকে বড় রফতানি গন্তব্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যা মোট রফতানি আয়ের প্রায় ২৭ শতাংশ। এক্ষেত্রে বেসিস-আমেরিকা ডেস্ক দুই দেশের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দূতাবাসের কর্মকর্তারা, বেসিসের সাবেক সভাপতিরা, বেসিস কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য ও বেসিস সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

মামুন/

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

PM-china

শেয়ারবাজারে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগসহ চীনের সঙ্গে ১৬ চুক্তি

শেয়ারবাজারে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগসহ চীনের সঙ্গে ১৬ চুক্তি

বিশেষ প্রতিবেদন : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফরের সময়ে তাঁর উপস্থিতিতে বাংলাদেশের ১০টি কোম্পানির প্রতিনিধির সঙ্গে চীনের বিভিন্ন কোম্পানির ১৬টি সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হয়েছে।

আজ মঙ্গলবার (০৯ জুলাই) স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ‘দ্য রাইজ অব বেঙ্গল টাইগর: সামিট অন ট্রেড, বিজনেস অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট অপরচুনিটিজ বিটুইন বাংলাদেশ অ্যান্ড চায়না’ শীর্ষক এই সামিট শুরু হয়েছে। সামিটে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

চীনের বিজনেস সামিটে মোট ১৬টি সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি সই হয়েছে বেসরকারি পর্যায়ে। চীন ও বাংলাদেশের বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে এসব সমঝোতা ও চুক্তি দুই দেশের মধ্যেকার ব্যবসায়িক সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

যে ১৬টি সমঝোতা চুক্তি হয়েছে সামিটে

নগদ ও হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে, যেখানে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নতুন প্রজন্মের ডিজিটাল আর্থিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে কৌশলগত অংশীদারিত্বের অংশ হিসেবে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ হবে বাংলাদেশে।

বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ডিজিটাল রূপান্তরের প্রক্রিয়ায় ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়াগের একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে ডিইএক্স বাংলাদেশ টেক লিমিটেডও ও হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের মধ্যে।

বাংলাদেশ চাইনিজ আর্থিক ও শিল্প এলাকায় বিনিয়োগ অবকাঠামোবিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে চায়না রোড অ্যান্ড ব্রিজ করপোরেশন (সিআরবিসি) ও নিংবো সিক্সিং কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে।

মোংলা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৩৩ একর জায়গাজুড়ে বৃহত্তম পিএসএফ ও পেট বোতল উৎপাদন কারখানা টেক্সটাইল গ্রেড কারখানা স্থাপনের জন্য ৪০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য সমঝোতা হয়েছে দেশবন্ধু গ্রুপ কেমটেক্স ও চায়না কেমিকেল সিএনসিইসি’র মধ্যে।

দেশে ইলেকট্রিক গাড়ি উৎপাদনের জন্য একটি সমেঝোতা স্মারক সই হয়েছে বিলিয়ন ১০ কমিউনিকেশন লিমিটেডে ও সিএইচটিসি (হেংইয়াং) ইন্টেলিজেন্ট ইভি কোম্পানি লিমিটেডের মধ্যে।

অন্যদিকে সিলেটে সোলার পার্ক স্থাপনের জন্য সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে বিলিয়ন ১০ কমিউনিকেশনের সঙ্গে নিংবো সান ইস্ট সোলার কো. লিমিটেডের মধ্যে।

বিলিয়ন ১০ কমিউনিকেশন আরও দুটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে। এর মধ্যে হেশেং (হোশাইস) সিলিকন ইন্ডাস্ট্রি কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে নবায়নযোগ্য শক্তি এবং ঝোংকে গুয়োরুই (ঝুহাই) নিউ ম্যাটেরিয়াল টেকনোলজি কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা হয়েছে ওয়েস্ট লুব্রিক্যান্ট অয়েল রিকভারি অ্যান্ড রিফাইনিং বিষয়ে।

দুটি সমঝোতা চুক্তি করেছে ইবি সলিউশন লিমিটেড। তারা হংজি ইন্টেলিজেন্ট ট্রান্সপোর্ট কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছে ঢাকা শহরের জন্য মোবাইক প্রকল্প নিয়ে। আর নিংবো শেরিং নিউ এনার্জি টেকনোলজি লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই করেছে স্মার্ট কোল্ড চেইন লজিস্টিক সলিউশন নিয়ে।

এ ছাড়া স্থল ও জল পথে সিএনজি পরিবহণে কারিগরি ও আর্থিক বিনিয়োগ খাতে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন পিএলসি এবং শিঝুয়াং এনরিক গ্যাস ইকুইপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেডের (সিআইএসমসি এনরিক) মধ্যে।

এককভাবে সর্বোচ্চ পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে দেশের অন্যতম শিল্প গ্রুপ নিটল নিলয় গ্রুপ। জিবো জিনহুয়াটেং পেপার মেশিনারি কো. লিমিটেড, চায়নার সঙ্গে পেপার মেশিনারি খাতে বিনিয়োগ; ঝেংঝো ডংফেং মিড-সাউথ এন্টারপ্রাইজ কো. লিমিটেড, চায়নার সঙ্গে টিবিআর টায়ার প্রকল্পে বিনিয়োগ; এবং শ্যাংডং সুনাইট মেশিনারি কো. লিমিটেড, চায়নার সঙ্গে অ্যারিয়েটেড অটোক্লেভ কংক্রিট (এএসি) ব্লক খাতে বিনিয়োগের জন্য সমঝোতা করেছে কোম্পানিটি।

এ ছাড়া রাবার মেশিনারি খাতে বিনিয়োগের জন্য নিটল নিলয় গ্রুপ সমঝোতা স্মারক সই করেছে দালিয়াম হুয়াহান রাবার অ্যান্ড প্লাস্টিক মেশিনারি লিমিটেডের সঙ্গে। আর লিথিয়াম ব্যাটারি ও ইলেকট্রিক যানবাহনের জন্য তারা সমঝোতা স্মারক সই করেছে জেডপি টেকনোলজিস (আনহুই) কো. লিমিটেড, চায়নার সঙ্গে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফর সামনে রেখে অর্থ মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি), বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা), বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিসিসিসিআই) ও বেইজিংয়ে বাংলাদেশ দূতাবাস যৌথভাবে এই ট্রেড অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট সামিট আয়োজন করেছে।

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ ও শিল্পবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ-চায়না চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি গাজী গোলাম মর্তুজা পাপ্পাসহ সামিটের আয়োজক সংস্থাগুলোর প্রতিনিধিরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

এএসএম/

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

dividend

ডিভিডেন্ড পেল দুই কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা

ডিভিডেন্ড পেল দুই কোম্পানির বিনিয়োগকারীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত ব্যাংক খাতের দুই কোম্পানির ক্যাশ ডিভিডেন্ড ও বোনাস ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- পূবালী ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক ২টি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ও বোনাস ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমস ও বিও হিসাবে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে তালিকাভূক্ত ব্যাংক খাতের দুই কোম্পানির ক্যাশ ডিভিডেন্ড ও বোনাস ডিভিডেন্ড বিনিয়োগকারীদের কাছে প্রেরণ করা হয়েছে। কোম্পানিগুলো হলো- পূবালী ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি।

ডিএসই সূত্রে জানা গেছে, ব্যাংক ২টি গত ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ও বোনাস ডিভিডেন্ড বিইএফটিএন সিস্টেমস ও বিও হিসাবে বিনিয়োগকারীদের কাছে পাঠিয়েছে।

পূবালী ব্যাংক

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড ও বোনাস শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের জন্য পাঠিয়েছে। সমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকটি ২৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল। এর মধ্যে সাড়ে ১২ শতাংশ ক্যাশ আর সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস শেয়ার।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য পাঠিয়েছে। সমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

তারিক/

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড ও বোনাস শেয়ার শেয়ারহোল্ডারদের জন্য পাঠিয়েছে। সমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকটি ২৫ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল। এর মধ্যে সাড়ে ১২ শতাংশ ক্যাশ আর সাড়ে ১২ শতাংশ বোনাস শেয়ার।

মার্কেন্টাইল ব্যাংক

৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ সমাপ্ত অর্থবছরের ঘোষণাকৃত ক্যাশ ডিভিডেন্ড শেয়ারহোল্ডারদের জন্য পাঠিয়েছে। সমাপ্ত অর্থবছরে ব্যাংকটি ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা করেছিল।

তারিক

 

সূত্রঃ শেয়ারনিউজ

share-price

চাঙ্গা প্রবণতায় ‘এ’ ক্যাটাগরির ছয় শেয়ার

চাঙ্গা প্রবণতায় ‘এ’ ক্যাটাগরির ছয় শেয়ার

নিজস্ব প্রতিবেদক : বিদায়ী সপ্তাহের শেষদিন দেশের শেয়ারবাজারে রেকর্ড উত্থান দেখা গেছে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক বেড়েছে প্রায় ১২৪ পয়েন্ট। উত্থানের বাজারে ‘এ’ ক্যাটাগরির ছয় প্রতিষ্ঠানে বড় চাঙ্গাভাব দেখা গেছে। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিষ্ঠানগুলো হলো- আফতাব অটোমোবাইলস, জেমিনি সী ফুড, সাইফ পাওয়ার, হাইডেলবার্গ সিমেন্টনাভানা সিএনজি ও এডিএন টেলিকম লিমিটেড।

কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শেয়ার দাম বেড়েছে আফতাব অটোমোবাইলসের। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দাম বেড়েছে ২১.৩৬ শতাংশ।

সপ্তাহের ব্যবধানে অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে জেমিনি সী ফুডের দাম বেড়েছে ৫৩ শতাংশ, সাইফ পাওয়ারের ১৬.০৪ শতাংশ, হাইডেলবার্গ সিমেন্টের ১৫.৭৫ শতাংশ, নাভানা সিএনজির ১৫.৪৫ শতাংশ এবং এডিএন টেলিকমের ১৫.৪৩ শতাংশ।

 

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ

dse_cse

Demand for an overhauled, fair securities market gets louder

Bangladesh’s dream of a developed economy was not overthrown along with the regime of Sheikh Hasina on Monday.

Keeping in mind the importance of a free, fair, and vibrant capital market that Bangladesh did not achieve, stakeholders stressed a massive overhaul of the market.

“The financial market framework, relevant institutions, and practices were deliberately destroyed over the past decade to benefit only a handful of people close to the government and ruin several million investors,” said Saiful Islam, a director of BRAC EPL Stock Brokerage who is also serving as the president of the DSE Brokers Association.

In a telephonic interview with The Business Standard on Monday, he said repairing the damage should be the first job of the new government, in line with the calls of present economic reality and future needs.

“We need an A-Z overhaul that should start with making accountable every single wrongdoer and overhauling the Bangladesh Securities and Exchange Commission (BSEC) and the boards of directors at other market entities, including the bourses,” he added.

“The factors that dragged the capital market down, instead of letting it flourish must not continue,” said Faruk Ahmed Siddiqi, former chairman of the country’s securities regulator.

He said, integrity of the regulatory chiefs was never questioned before 2009. Since then, corruption allegations against the two chairmen of BSEC were loud enough and still were overlooked by the government, as the regime was only concerned with their political loyalty.

An anti-corruption filing against former BSEC Chairman M Kahirul Hossain was surprisingly buried in 2019, while the incumbent BSEC Chairman was repeatedly rewarded with such a big responsibility for his loyalty to the toppled power cartel despite his past as a loan defaulter.

“Honesty is the first thing Bangladesh needs from the people in important positions,” said Faruk Ahmed Siddiqi, adding that their qualifications and skills should also be examined objectively.

Entertaining no vested quarter from the regulatory positions should be a top priority in the future, he added.

Mutual funds are an important investment instrument for capital market development, and the potential industry was destroyed in Bangladesh, only to serve the vested interests of a handful of corrupt asset managers close to the government, said several CEOs of the sectors.

Bangladesh Merchant Bankers Association’s former vice president Md Moniruzzaman who is the managing director of Prime Bank Securities, said unprecedented damage has been done to the capital market structure in the past decade.

He mentioned too many initial public offerings by junk or fraudulent firms, an extreme lack of secondary market governance, and the much needed accountability of top-tier regulatory officials, for instance.

“We must get rid of those that hurt investors’ trust,” he said, echoing many others in the capital market.

Lack of integrity and regulatory unpredictability have been identified as the biggest concerns of capital market investors, according to annual capital market sentiment surveys by LankaBangla Securities.

The major index of the Dhaka Stock Exchange nosedived from 9,000 points in December 2010, and the bearish turn is yet to be over as the index is still hovering at around 5,000 points.

“The entire financial sector, including the capital markets, suffered from a lack of trust from people. Hence, it failed to attract investors and had a lacklustre performance for quite some time, said Chartered Financial Analyst Asif Khan, chairman of Edge Asset Management.

Khan, also the president of CFA Society Bangladesh, said his community of over a hundred CFA charter holders wants to play a major role in bringing back governance in the financial sector and, in the process, making it a major driver of economic growth in the coming days.

 

Source: The Business Standard

government-1

অবশেষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

অবশেষে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি মিলছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিনিয়োগ নিয়ে এক ধরনের ধোঁয়াশা রয়েছে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী বা তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে ব্যবসায় বিনিয়োগে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে কোনো আইনি বাধা নেই। চাকরি বিধিতে এই ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা নেই।

তবে শেয়ারবাজার সম্পর্কিত একটি কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা যে পরিমাণ বিনিয়োগ করবেন তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করার জন্য বলা হয়েছিল। পাশাপাশি আয়কর রিটার্নেও সেটি উল্লেখের কথা বলা হয়।

সরকার শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মচারীদের বিনিয়োগের অনুমতি দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইনগতভাবে বিনিয়োগের অনুমতি দিতে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর আইনটি সংশোধন করে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে।

আইন মন্ত্রণালয় সংশোধনীটি যাচাই-বাছাইয়ের পর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠিয়েছে। এরফলে কর্তৃপক্ষের অনুমোদন সাপেক্ষে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা শেয়ারবাজারে নিবন্ধিত যেকোনো কোম্পানির প্রাথমিক শেয়ার বা বন্ড কিনতে বা বিক্রি করতে পারবেন।

জানা গেছে, গত ছয় বছর যাবত সরকার বিদ্যমান সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ সংশোধনের চেষ্টা করছে, তবে এখন প্রক্রিয়ার শেষ পর্যায়ে রয়েছে।

শেয়ারবাজারে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিনিয়োগ করার উদ্যোগ এমন এক সময়ে নেওয়া হচ্ছে যখন কিছু সরকারি কর্মকর্তার দুর্নীতির খবর গণমাধ্যমে প্রকাশ পাচ্ছে। সরকারি কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের অনুমতি না থাকলেও অনেক সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেছেন।

এই বিষয়ে শেয়ারবাজার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিনা বাধায় শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করতে পারবেন। এতে আইনে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। এটা নিয়ে যদি কেউ বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করে তাহলে সেটা কঠোরভাবে প্রতিহত করা উচিত।

তিনি বলেন, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ রাখা সঙ্গত কারণেই। কারণ তা না হলে তারা তাদের সঞ্চয় কোথায় নেবেন? সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা যদি বিনিয়োগ করতে পারেন তাহলে সরকারের অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে বাধা কোথায়?

এই বিষয়ে এক সরকারি কর্মকর্তা শেয়ারনিউজকে বলেন, আইনে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে ‘ফটকা’ বাজারে বিনিয়োগক করা যাবে না বলে সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-তে বলা হয়েছে। এই ধারায় যাদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ নেই, তারা অন্যদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন।

আর যাদের বিনিয়োগ আছে, তাদের বক্তব্য যদি ব্যাংকের এফডিআর কিংবা সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করা যায়, তাহলে ডিভিডেন্ড পাওয়ার নিমিত্তে শেয়ারবাজারে কেন বিনিয়োগ করা যাবে না? শেয়ারবাজারকে তারা ‘ফটকা’ বাজার বলতে নারাজ।

তবে দেরিতে হলেও সরকার সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করার উদ্যোগ নিয়েছেন, এটা অবশ্যই শুভ উদ্যোগ। শেয়ারবাজারের জন্য এবং সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারিদের জন্য।

মামুন/

সূত্রঃ শেয়ার নিউজ